নিজস্ব প্রতিবেদন : একজন মানুষের ছোট্ট পদক্ষেপ কিন্তু মানব সভ্যতার এক বিশাল লাফ, চাঁদের মাটিতে দাঁড়িয়ে প্রথম এই কথাটি বলেছিলেন ৫১ বছর আগে নীল আর্মস্ট্রং। অ্যাপোলো-১১ মহাকাশযান করে চাঁদের মাটিতে অবতরণ ছিল মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অন্যতম অধ্যায়। ১৬ জুলাই ছিল অ্যাপোলো-১১ উৎক্ষেপণের ৫১ তম বর্ষপূর্তি। মানুষের সভ্যতার সেই বিশাল কীর্তির ভিডিও প্রকাশ করলো আমেরিকার মহাকাশ সংস্থা নাসা।
টুইটারে সেই ভিডিও শেয়ার করে নাসা লেখে, ‘৫১ বছর আগে কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল অ্যাপোলো-১১। তাতে করে চাঁদে পাড়ি দেন নীল আর্মস্ট্রং, এডুইন অল্ড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। যাত্রা শুরুর চারদিন পর আর্মস্ট্রং ও এডুইন অলড্রিন চাঁদের মাটিতে নামেন। মাইকেল কলিন্স কমান্ড মডিউল থেকে গোটা বিষয়টি পরিচালনা করেছিলেন।”
#OTD 51 years ago, Apollo 11 launched from @NASAKennedy with @NASA_Astronauts Neil Armstrong, @TheRealBuzz, and @AstroMCollins aboard. Four days later, Armstrong and Aldrin landed on the Moon's surface, while Collins orbited overhead in the Command Module: https://t.co/qz5M7wTnEs pic.twitter.com/wHVuRCj340
— NASA (@NASA) July 16, 2020
এই ঘটনা মহাকাশ যাত্রার ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেয়। কেমন ছিল সেই যাত্রা। ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ১৯৬৯ সালের ১৬ জুন সকাল ৯.৩২ যাত্রা শুরু হয়। ২০ জুলাই লুনার মডেল ইগলে চড়ে চাঁদের ‘শান্ত সুমদ্রে’ নামেন আর্মস্ট্রং ও অল্ড্রিন।
তাঁরা সেখানে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। সংগ্ৰহ করেন চাঁদের মাটি, পাথর এবং পুঁতে দিন আমেরিকার পতাকা।”
My grandfather's letter for his work on Apollo 11. pic.twitter.com/o5c5aZ8Hds
— Less Than the Least (@RTrumpsDaughter) July 16, 2020
যদিও পরবর্তী ক্ষেত্রে আমেরিকার এই অভিযান নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেন। বিতর্ক শুরু হয় এই চন্দ্রাভিযান নিয়ে। অনেকের বক্তব্য ছিল স্টুডিওতে চন্দ্রাভিযানের ওই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে! তবে সেই সব আজগুবি বক্তব্য মিথ্যা প্রমাণ করে মহাকাশ গবেষণা একুশ শতকে অনেকদূর এগিয়ে গেছে।