Viral Video: স্মার্টফোন মোটের উপর সবারই হাতে হাতে পৌছে গেছে। তার উপর ইন্টারনেট যেন গোটা বিশ্বকে আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। ইন্টারনেটের যুগে ঘরে বসেই আমরা দেশ-বিদেশে নানারকম খবর দেখতে পারি। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এমন বহু জিনিস আমাদের চোখে পড়ে যা সত্যি অবাক করে দেয়। আজকের এই প্রতিবেদনে এমনই একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা তুলে ধরা হবে। ভাইরাল একটি ভিডিওতে ছিনতাইয়ের দৃশ্য স্পর্শ দেখা যাচ্ছে।
একটি বাচ্চা মেয়ের হাত থেকে ছিনতাই করার চেষ্টা হলো তাও আবার ট্রেন থেকে। হঠাৎ করে জানালা দিয়ে উঁকি দেয় এক ব্যক্তি এবং আচমকাই মেয়েটির হাত থেকে ছিনতাই করে ফোন। ভিডিয়োটি (Viral Video) সারা ফেলে দিয়েছে গোটা সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভাইরাল এই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই দেখে ফেলেছে অসংখ্য মানুষ। এই ভিডিওটা দেখার পর অনেকে মন্তব্য করেছেন সেটি হল একটি স্ক্রিপটেড ভিডিও, তবে ভিডিওটি সত্যতা যাচাই করে দেখা হয়নি।
ভিডিওটি (Viral Video) জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স হ্যান্ডেলে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছে। মনোজ শর্মা নামের এক ব্যক্তি এই ভিডিয়ো পোস্ট করেন। এমনকি তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, ট্রেনে যাত্রা করার সময় এখন থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কিভাবে জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে ব্যক্তিটি ফোন ছিনিয়ে নিলেন এবং দৌড়ে পালালেন। সম্প্রতি ফোন চুরির ঘটনা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আরো পড়ুন: ভক্তির সুরে ঠাকুরের গান গাইছে কুকুর, নেটিজেনরা বলছে, ‘সনাতনী হাস্কি’
ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওতে আপনি দেখতে পাবেন হলুদ রঙের জামা পরা একটি মেয়ে নিজের মনে ফোন ঘাটছে। জানালার পাশের একটি সিটে সে বসে আছে। এক ব্যক্তি হঠাৎ করে জানলা দিয়ে হাত বাড়িয়ে ফোনটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। মেয়েটি সঙ্গে সঙ্গে মা মা বলে ডেকে ওঠে। ছিনতাইবাজকে আটকানোর চেষ্টা করলেও শেষ রক্ষা হয় না। ফোন নিয়ে পালান ছিনতাইবাজ। মেয়েটি শেষে কাঁদতে কাঁদতে বলে, ‘আমার ফোন নিয়ে চলে গিয়েছে।‘
"ट्रेन में बैठते समय सावधानी बरतें"
देखिए कैसे खिड़की में से बच्ची से फोन छीनकर चला गया !!
आजकल फोन चोरी वाली घटनाएं कुछ ज्यादा बढ़ रही हैं !!#ViralVideo #Trending #tren pic.twitter.com/C4bRzGKcfY— MANOJ SHARMA LUCKNOW UP?????? (@ManojSh28986262) October 2, 2024
এই ভিডিওটি (Viral Video) এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হয়েছে ২রা অক্টোবর। এই কদিনের মধ্যেই ভিডিয়োটি প্রায় দেড় লক্ষের কাছাকাছি ভিউস পেয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তি কমেন্ট সেকশনে নানারকম মন্তব্য করেছেন। ইদ্রিস উমেইর নামের এক ব্যক্তি অবশ্য ভিডিওটিকে স্ক্রিপটেড ভিডিও বলেছেন। ভানওয়ার দেবেন্দ্র আবার প্রশ্ন তুলেছেন যে, যিনি তখন ওই ভিডিওটি করছিলেন সে পারলে ওই বাচ্চা মেয়েটিকে সাহায্য করতে পারতেন।