পকেটসই দামে সোনার আইসক্রিম, মিলবে এই দোকানে

SHARMISTHA CHATTERJEE

Updated on:

Advertisements

শর্মিষ্ঠা চ্যাটার্জী : আইসস্ক্রিম পছন্দ করেন না এমন মানুষ হয়তো হাতে গোনা পাওয়া যাবে। আর থেকে আশি সবাই কমবেশি আইসক্রিম পছন্দ করেই থাকেন আবার যদি সেই আইসক্রিম নিজের পছন্দের ফ্লেভার হয়ে যায় তাহলে তো আর কথাই নেই। একেক এক জনের পছন্দের তালিকা কিন্তু এক এক রকম।

Advertisements

আইসক্রিমের বিভিন্ন ফ্লেভারের প্রসঙ্গ আসলে তো বলে শেষ করাই যাবেনা, চকলেট, ভ্যানিলা, স্ট্রবেরী, পেস্তা, ব্ল্যাক কারেন্ট বিবিধ সব রয়েছে আর তাদের স্বাদও কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন। এতো গেলো সাধারণ আইসক্রিমের গল্প তবে এবার যদি বলি ২৪ ক্যারেট সোনার আইসক্রিম খেয়েছেন কখনও? তবে কি উত্তর দেবেন, না, বলবেন তো আবার কেউ কেউ তো অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়েই থাকবেন।

Advertisements

এবার রহস্য ছেড়ে আসল ব্যাপারটা জেনে নিন। সোনার আইসক্রিম ও খাওয়া যায়। তবে অনেকেই ভাববেন সোনার যা দাম আবার আইসক্রিম মানেই তো বহুমূল্য কিন্তু একেবারেই নয়, আপনার সাধ্যের মধ্যেই আপনি খেতে পারবেন এই আইসক্রিম।

Advertisements

তবে যাঁরা খাদ্যরসিক রয়েছেন তাঁরা নিশ্চয়ই প্ল্যান করেই ফেললেন যে তাহলে একবার খেয়ে দেখতেই হয় এই সোনার আইসক্রিম। তাহলে বলে রাখি, বাইরের অনেক দেশে এই আইসক্রিম প্রচলিত হলেও আমাদের দেশে কিন্তু মাত্র কয়েকটি রেস্টুরেন্ট বা আইসক্রিম পার্লারেই এটি পাওয়া যায়। তার মধ্যে একটি স্থান হলো, হাবার অ্যান্ড হলি। মুম্বাই, হায়দ্রাবাদ কয়েকটি শহরে পাওয়া যায় এই আইসক্রিম। যার নাম, মিনি মিডাস।

আইসক্রিমটি তৈরি হয় কোনের মধ্যে ডার্ক চকোলেট আইসক্রিম, টুটি ফ্রুটি, চকলেট সস, চকো চিপস দিয়ে। চামচ দেওয়া হয়ে থাকে আর সবশেষে জড়িয়ে দেওয়া হয়, ২৪ ক্যারেটের সোনার তবক। এই অভিনব বিষয়টি পোস্ট করেছেন, ফুড ব্লগার, অভিনব জেসওয়ানি।

দামও কিন্তু আপনার সাধ্যের মধ্যেই। ৫০০ টাকা দামেই পাওয়া যায় এই আইসক্রিম। তাহলে কি বলেন একদিন তো শখে খাওয়া যেতেই পারে তাইনা?

Advertisements