Tata e-Cycle: টাটার ই-সাইকেল পেয়ে যান অর্ধেকেরও কম দামে, সাধ্যের মধ্যেই হবে সাধপূরণ

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Tata e-Cycle: বর্তমান সমাজের সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পরিবেশ দূষণ। এই পরিবেশ দূষণের কারণে পরিবর্তিত হচ্ছে আমাদের আবহাওয়া। তাই জ্বালানিচালিত বাইক এবং গাড়ির ব্যবহার অনেকাংশেই কমানো হচ্ছে। মানুষের মধ্যে চাহিদা বাড়ছে বৈদ্যুতিক গাড়ি এবং বাইকের। তবে সাধ থাকলেও সাধারণ মানুষ সাধ্যের বাইরে বলে নিজেদের বহু শখ পূরণ করতে পারে না।

Advertisements

প্রত্যেকটি মানুষেরই বাইক কেনার শখ থাকে কিন্তু কেনার সামর্থ্য থাকে কজনের। আবার কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা সাইকেলে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। পরিবেশকে দূষণমুক্ত করতে অনেকেই বর্জন করেছে জ্বালানিচালিত বাইক কিংবা স্কুটার। ফলে হু হু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে বৈদ্যুতিক বাইক এবং স্কুটারের চাহিদা। সাইকেল এবং বাইকের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য নেই। বর্তমানে ই-স্কুটারের মতো ই-সাইকেলও (Tata e-Cycle) পাওয়া যায়।

Advertisements

মার্কেট কাঁপাতে এবং সাইকেলের বাজারে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে ময়দানে নামল টাটা গোষ্ঠী। রতন টাটার সংস্থা বাজারে আনল দুটি নতুন ই-বাইক মডেল, ভোল্টিক এক্স ও ভোল্টিক গো (Tata e-Cycle)। যারা সামনের উৎসবে ভাবছেন ই-বাইক কিনবেন তারা অবশ্যই কিনতে পারেন এই বাইক দুটি, সাথে পেয়ে যাবেন দুর্দান্ত অফার।

Advertisements

টাটা গ্রুপের সাইকেল কোম্পানি, স্ট্রাইডারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ই-সাইকেলের (Tata e-Cycle) প্রচার করার মূল উদ্দেশ্যই হল পরিবেশকে দূষণমুক্ত করা এবং পরিবেশবান্ধব যাতায়াতের ব্যবস্থা করা তাদের অন্যতম লক্ষ্য।। এই ই-বাইকে একদিকে যেমন বায়ুদূষণ হয় না, তেমনই আয়তন খুব বেশি না হওয়ায় যাতায়াতেও সুবিধা হয়।

আসুন জেনে নিই এই ই-সাইকেলের কি কি ফিচারস রয়েছে?

এই ই-সাইকেলে (Tata e-Cycle) রয়েছে ৪৮ ভোল্টেজের ব্যাটারি যার চার্জ হতে সময় লাগে মাত্র ৩ ঘণ্টা। এই ব্যাটারিটি একবার চার্জ হলে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত যেতে পারবে। এর আরও একটি বিশেষত্ব হল এর ব্যাটারি স্প্যাশ-প্রুফ। যার অর্থ জল লাগলেও এতে কোনো রকম ক্ষতি হবে না।

আরো পড়ুন: পুজোর মুখে দারুণ অফার, একেবারে সস্তায় কিনে ফেলুন হণ্ডা অ্যাক্টিভা

এই বাইক সাইকেলটি মাউন্টেন বাইক স্টাইলের ডিজাইন করা সে কারণেই শহরের রাস্তাতে যেমন চলাফেরা করতে পারবে তেমনি পাহাড়ি রাস্তাতেও সহজে চলাফেরা করতে পারবে। ই-বাইকে রয়েছে ডুয়াল ডিস্ক ব্রেক। পাশাপাশি রয়েছে অটোমেটিক পাওয়ার কাট-অফ সুরক্ষা, যা অতিরিক্ত সুরক্ষা দেবে। দুই বছরের ওয়ারেন্টিও দেওয়া হবে ব্যাটারির উপরে।

ই-সাইকেলের দাম কত?

স্ট্রাইডার কোম্পানির ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের নতুন দুটি মডেল, ভোল্টিক এক্স ও ভোল্টিক গো-র দাম আনুমানিক ৩২ হাজার ৪৯৫ টাকা ও ৩১ হাজার ৪৯৫ টাকা।

Advertisements