Zomato delivery boy video: চোখে জল এনে দেওয়া ভিডিও! অন্যের পেট ভরাতে গিয়ে ভুলেছেন নিজের পেটের খিদে

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

The video of the delivery boy’s hard struggle has gone viral: বেঁচে থাকার লড়াই আসলে খুবই কঠিন। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দিনরাত পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন করতে হয়। কিন্তু তারপরেও অনেক সময় কাস্টমারদের কাছে খেতে হয় বকুনি। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে Zomato এবং Swiggy এর ডেলিভারি বয়দের জীবন কতটা সংগ্রামের। প্রখর রোদ কিংবা বর্ষা, কনকনে ঠান্ডা কিংবা মধ্যরাত সব সময় কাস্টমারদের ডাকে ছুটে যেতে হয় এই ডেলিভারি বয়দের। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখা হয়েছে যারা প্রতিনিয়ত মানুষের পছন্দের খাবার তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয় তারা নিজেরা কখন খায়? পরিবারের সঙ্গে তারা কখন সময় কাটায়? এরকমই এক করুন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে গোটা নেট দুনিয়াতে (Zomato delivery boy video)।

Advertisements

চোখে জল চলে আসবে এমনই এক করুন ভিডিও ব্যাপকভাবে ভাইরাল (Zomato delivery boy video) হয়েছে। ভিডিওটি পোস্ট করেছেন IAS অফিসার অবনীশ সরন। খাবার খাওয়ার মত সময়টুকু পর্যন্ত থাকে না ডেলিভারি বয়দের কাছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে যে, এক ডেলিভারির বয় সময়ের অভাবে প্লাস্টিকের ভেতর থেকে খাবার বার করে তাড়াতাড়ি খাচ্ছে। যেন মনে হচ্ছে প্যাকেটের ভেতরে মুখ ঢুকিয়ে খেলে বোধহয় সময় আরো বাঁচত। খাওয়ার সময় বারবার মুখ তুলে দেখে নিচ্ছে কেউ তাকে দেখছে কিনা।

Advertisements

ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি(Zomato delivery boy video) কিন্তু মাত্র ২০ সেকেন্ডের। ভিডিয়োটির ক্যাপশনে অবনীশ পোস্ট করেছেন যে, ওদের দিকে খেয়াল রাখাটাও একান্ত প্রয়োজনীয়। ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে চলতি মাসের ২০ শে জুন। ভিডিওটি ভিউজ পেয়েছে দু লাখেরও বেশি। এছাড়াও বহু মানুষ কমেন্ট ও লাইক এর বন্যা বইয়ে দিয়েছেন এই ভিডিওটিতে।

Advertisements

এই কঠিন সংগ্রামের ভিডিওটি (Zomato delivery boy video) দেখার পর একজন মন্তব্য করেছেন যে, পেট চালানোর জন্যই অন্যের কাছে খাবার পৌঁছে দিতে হয়। আবার আরেকজন যোগ করলেন, এবার থেকে যখন খাবার ডেলিভারি করতে কেউ আসবে তাকে আগে জিজ্ঞেস করবো সে খেয়েছে কিনা। একজন শুরু করলে সবাই সেই কাজটি করবে।

ভিডিওটি দেখার পর আরেক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন যে, এই ভিডিওটার মাধ্যমে মানুষ অনেক কিছু শিখতে পারবে। অবশ্যই আশেপাশের ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। এই ছোট্ট উদ্যোগের মাধ্যমে সব ধরনের মানুষের পাশে দাঁড়ানো যাবে।

Advertisements