This strange scene of Paneer Shop shopkeeper went viral on social media: খাবার জিনিস নিয়ে সর্বদাই সতর্ক থাকা উচিত। কেননা খাবার এবং স্বাস্থ্য দুটোই একে অপরের সঙ্গে জড়িত। আজকের প্রতিবেদনটিতে খাবার জায়গাগুলির অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিয়ে বিশেষভাবে আলোচনা করা হবে। সম্প্রতি বিভিন্ন খবরের শিরোনামে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি করার বিভিন্ন দৃশ্য উঠে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বারবার স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখার কথা বললেও সেটাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছে বিভিন্ন খাদ্য প্রস্তুতকারক সংস্থা। এমনই একটি চাঞ্চল্যকর ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে (Paneer Shop Viral Photo)।
পনিরের স্তূপের ওপর বসে থাকতে দেখা গেছে এক ব্যক্তিকে, ছবিটি শেয়ার করতে ভাইরাল হয়ে গেছে সোশ্যাল মিডিয়াতে (Paneer Shop Viral Photo)। ভাইরাল হওয়া ছবিটি থেকে প্রশ্ন উঠে আসছে আমরা যেসব খাবার খাচ্ছি তা আদৌ কি স্বাস্থ্যসম্মত? খাবারের গুণগত মান আরো বাড়ানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে এই ছবিটি শেয়ার করেছেন সাইট X-এ এক ব্যবহারকারী @zhr_jafri, মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্মটিতে এই ছবি শেয়ার করা হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া (Paneer Shop Viral Photo) ছবি দেখে মনে হচ্ছে যে লোকটি পনিরের উপরে একটি কাঠের তক্তা পেতে বসে রয়েছেন। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ভাইরাল ছবিটি দেখার পর আশা করি কেউ আর নন ব্র্যান্ডের পনির কিনবেন না। পোস্টটি শেয়ার করা হয়েছে ২৮ অক্টোবর ২০২৩ সালে। পোস্টটি শেয়ার করার পর থেকে ৬২০০০ এর বেশি ভিউজ পেয়েছে। লাইক পড়েছে ৩০০টি এবং কমেন্টের ঝড় বয়ে গেছে।
পোস্টটির কমেন্টে একেক জন একেক রকম মন্তব্য করেছেন। কেউ বলেছেন বাড়িতে পনির কিংবা ঘি তৈরি করতে খুব বেশি সময় লাগে না। তাই এইসব জিনিস বাইরে থেকে না খাওয়াই ভালো। আবার আরেকজন মন্তব্য করেছেন কে ভালো জিনিস বানাচ্ছে সেটা আদৌ কিভাবে বোঝা সম্ভব? ব্র্যান্ডেড কিংবা নন ব্র্যান্ডেড সবই সমান। বাইরের প্রত্যেকটি খাবার কিভাবে তৈরি হয় তা জানতে পারলে এসব খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। তবে ভিডিওটি (Paneer Shop Viral Photo) অল্প সময়ের মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
Never buying non branded paneer after seeing this ? pic.twitter.com/DCeOnrp82F
— Azhar Jafri (@zhr_jafri) October 28, 2023
একজন মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম X-এর ব্যবহারকারী এই বিষয়ে মন্তব্য করেছেন, আমাকে দোকানের মালিকরা বহুবার নন-ব্র্যান্ডেড পনির কিনতে বলেছে, সেটা পুরো বাজেট-বান্ধব। কিন্তু রাস্তার ধারের খাবারের স্টলে কিভাবে খাবার বানাচ্ছে এবং সেটা আদৌ কতটা পরিষ্কার সেটাই আসল প্রশ্ন।