The only remedy for cough is bidi: আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে কাশির সমস্যায় ভুগছেন? সারাক্ষণ এই কাশির জন্য আপনাকে পড়তে হচ্ছে খুবই অসুবিধায়, এমনকি রাতের বেলাও গলার কাছে যেন সারাক্ষণ মনে হচ্ছে সুরসুর করছে। এই কাশি থেকে মুক্তির উপায় আপনি নিশ্চয় জানতে চাইবেন? কিন্তু উপায়টি সত্যিই মজাদার যা আপনার বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে। আজকের প্রতিবেদনে কাশির (Coughing) সেই ওষুধের কথা আলোচনা করা হবে।
চিকিৎসকরা এই কাশি (Coughing) সম্পর্কে কি বলছেন? তাদের মতে বর্তমান পরিস্থিতিতে আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্যই এই কাশি দেখা দিচ্ছে মানুষের মধ্যে। এছাড়াও বুকে ঘাম থেকে সর্দি বসেও মানুষের ঠান্ডা লাগছে। বুকে একবার কফ বসে যদি কাশি হয় তারপর শ্বাসকষ্টের আকার ধারণ করছে। শত ওষুধ খেয়েও অনেক সময় এই রোগের ঠিকঠাক চিকিৎসা হয় না। তাহলে এখন উপায় কি?
কাশির (Coughing) হাত থেকে মুক্তি পেতে বহু মানুষ কাফ সিরাপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকেন; কিন্তু এটি ফল খুব একটা হয় না। সাময়িক আরাম মিললেও পুরোপুরি এই রোগের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় না। শুধু ওষুধের ওপর নির্ভর না করে আপনি ঘরোয়া কিছু টোটকা করে দেখতে পারেন আশা করি হতাশ হবেন না। কাশি কমানোর জন্য তেজপাতার বিড়ির মতো ভালো ওষুধ আর দুটো হয় না।
কাশি (Coughing) কমানোর সবথেকে বড় ওষুধ হল এই তেজপাতার বিড়ি। আপনি সকাল সন্ধ্যা এটি ব্যবহার করতে পারেন। খুসখুসে কাশি থেকে শুরু করে শ্বাসকষ্ট সব রোগের জন্যই এই ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করা যেতে পারে। তেজপাতা কাশি সারাতে অনেকটাই সাহায্য করে। কিন্তু আমরা এটি জলে কিংবা চায়ে ফুটিয়ে খেয়ে থাকি। তার থেকে ভালো তেজপাতার বিড়ি বাড়িয়ে খেলেই আপনি উপকার পাবেন। অবশ্যই এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
তেজপাতা রেস্পিটারি সিস্টেমকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। যদি আপনি তেজপাতার বিড়ি খেতে না পারেন তাহলে তিন থেকে চারটি তেজপাতা জলে ফুটিয়ে সেই জলটি ঠান্ডা করে খেতে পারেন। কিভাবে বানাবেন এই বিড়ি? দুটো তেজপাতা নিয়ে একটার উপর আরেকটা রেখে দুটোকে মুড়িয়ে তারপর সুতো দিয়ে বেঁধে ফেলুন। সামনে আগুন লাগিয়ে তারপর সেটাকে নিভিয়ে ফেলুন এবং পেছন থেকে আস্তে আস্তে ধোঁয়া টানুন। যাদের বিড়ি খাওয়ার অভ্যাস নেই তারা কাজটি সাবধানে করবেন। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এটি কখনোই ব্যবহার করবেন না।