What is the withdrawal limit from an ATM in a month: বর্তমানে ভারত অর্থনৈতিক দিক থেকে আগের তুলনায় অনেকটাই উন্নত হয়েছে। সেই সাথে মানুষ ডিজিটাল মাধ্যমের সাথে অনেক সড়গড় হয়েছে। বহু মানুষ অনলাইনের মাধ্যমেই তাদের আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করে থাকেন। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে আজও নগদ টাকার প্রয়োজন হয়। কিংবা যেখানে অনলাইন লেনদেন সম্ভব নয় সেখানে ATM এর ব্যবহার করে থাকে বহু মানুষ। কিন্তু এর যে কিছু নিয়ম (ATM Withdrawal Limit) আছে তা আমাদের একেবারেই অজানা। যার কারণে মানুষকে প্রয়োজনের সময় অনেক ক্ষেত্রে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। তাই চলুন দেরি না করে বিস্তারিত ভাবে তা জেনে নিই।
ভারতে অনলাইনে লেনদেন যতই হোক দেশ এখনও সম্পূর্ণ ডিজিটাল হয়ে উঠতে পারেনি। এখনো এমন বহু দোকানপাট কিংবা বাজারের দোকান রয়েছে যেখানে কেনাকাটা করলে নগদ টাকার প্রয়োজন পড়ে। টাকা তুলতে সবসময় ব্যাঙ্কে যাওয়া কিংবা লম্বা লাইন দেওয়ারও এখনকার যুগে প্রয়োজন পড়ে না। এটিএম থেকেই তুলে নেওয়া যায় টাকা। এটিএম এর কিছু অজানা নিয়ম (ATM Withdrawal Limit) সম্পর্কে আজ আমরা জেনে নেব।
এটিএম নেই এমন ব্যক্তির সংখ্যা হাতে গুণে পাওয়া যাবে। আজকাল এটিএম ছাড়া জীবন একপ্রকার অচল বলা চলে। তবে এটি ব্যবহার করলেও, এটিএমের অনেক নিয়ম (ATM Withdrawal Limit) সম্পর্কেই কিন্তু অনেকে জানেন না। এটিএমের এই নিয়মগুলি যদি না জানেন তাহলে কি হবে বলুন তো? চরম সমস্যায় পড়তে পারে আপনার জীবন।
এটিএম (ATM Withdrawal Limit) থেকে একদিনে একাধিকবার টাকা তোলা গেলেও, তার একটি নির্দিষ্ট সীমা আছে যা আপনাদের জানতে হবে। অবশ্য সেটা নির্ভর করছে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের উপরে। কত টাকা তোলা যাবে সেটাও নির্দিষ্ট করা যাবে। কোনও ব্যাঙ্কে যেমন দিনে সর্বাধিক ১০ হাজার টাকা তোলা যায়, আবার কোথাও সর্বাধিক ২৫ হাজার টাকা তোলা যায়। একাধিক ব্যাঙ্ক থেকে আপনি ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তুলতে পারেন।
রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার নির্দেশিকা অনুসারে, আপনি যে কোনও ব্যাংকের এটিএম থেকে প্রতি মাসে সর্বাধিক ৫ বার ফ্রি বা বিনা চার্জে টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু তার থেকে বেশি বার টাকা তুলতে হলে প্রতিবার টাকা তোলার সময় ২১ টাকা করে চার্জ কাটবে।