Bajaj is bringing India’s first CNG motorcycle within the affordability of the middle class: পেট্রোলচালিত কিংবা বিদ্যুৎচালিত বাইক হামেশাই ভারতের বাজারে দেখা যায়। কিন্তু সিএনজি মোটরসাইকেল কি কখনো দেখেছেন? সেই অসাধ্য সাধন ঘটতে চলেছে খুব শীঘ্রই। সিএনজি গাড়ির প্রচলন থাকলেও সিএনজি বাইক ভারতীয় বাজারে দেখা যায় না, এমনকি কোন সংস্থা এখন অব্দি এই ধরনের মোটরসাইকেল লঞ্চ করেনি। তবে Bajaj Auto নিয়ে আসছে নতুন চমক (Bajaj CNG Motorcycle)।
এই বিষয়ে কি জানিয়েছে সংস্থা? সিএনজি বাইকের ওপর বহুদিন ধরেই কাজ করছে বাজাজ। কবে মার্কেটে আসতে চলেছে এই নয়া চমক? এর মধ্যে নতুন কি ফিচারস থাকবে সেইসব বিষয়ে নিয়ে কোম্পানি এখনো কিছুই বলেনি। দু চাকার দুনিয়াতে বাজাজের এই চমক (Bajaj CNG Motorcycle) বড় প্রভাব ফেলবে।
এর আগে কোনো সংস্থা সিএনজি বাইক আনেনি ভারতীয় মার্কেটে, কিন্তু বাজাজ অটো আনতে চলেছে ১১০ সিসির CNG বাইক (Bajaj CNG Motorcycle)। বাইকটির নাম সম্ভবত হতে পারে, ‘Bruzer E102 CNG’। বাইকটির কিছু প্রোটোটাইপ তারা বানিয়ে ফেলেছে। কবে থেকে সাধারণ মানুষ এর হাতের নাগালে আসবে এটি? আশা করা যাচ্ছে, ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যেই কোম্পানি মার্কেটে আনবে এই নতুন সিএনজি বাইক।
জনগণের মধ্যে এই বাইকের (Bajaj CNG Motorcycle) চাহিদা স্বাভাবিকভাবেই খুব বেশি থাকবে এমনটাই আশা করছে সংস্থা। বর্তমানে তাদের প্রধান উদ্দেশ্য প্রত্যেক বছর ২ লাখ বাইক উৎপাদন করা। ভারতীয় বাজারে এই বাইক নিয়ে কোনো সমস্যা দেখা দেবে কিনা সেটাই এখন চিন্তার বিষয়। জল্পনা শুরু হয়েছে এর বিক্রি নিয়েও।
কোম্পানির মূল উদ্দেশ্য যাতে নূন্যতম জ্বালানি খরচ দু চাকা চালাতে পারে গ্রাহকরা। সংস্থা বরাবর চেয়েছে কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাসের পাশাপাশি, এথানল চালিত বাইকের সংখ্যাও বাড়াতে। বিগত কয়েক বছরে ভারতের মূল সমস্যা হলো বায়ু দূষণ এবং ইমপোর্ট বিল। বাইকের বাজারে এ যেনো এক বিরাট পাওয়া। বিশুদ্ধ জ্বালানির পোর্টফোলিও তৈরি করা বাইক সংস্থাটির প্রধান উদ্দেশ্য। দু চাকা ও তিন চাকাজুড়ে EV, CNG এবং LPG এর বিকল্প থাকবে। গাড়ির মত বাইকের দুনিয়াতে বিকল্প আসতে চলেছে। পেট্রোল বাইকের মতোই দাম থাকবে এই CNG চালিত বাইকগুলির। মধ্যবিত্তদের হাতের মুঠোয় আসবে খুব শিগগিরই।