The benefits of orange to keep youth even in winter are undeniable: নিজেদের ত্বকের যত্ন নিতে কেনা ভালোবাসে। বিশেষ করে এই শীতে ত্বক হয়ে যায় রুক্ষ ও শুষ্ক। বাজারে যেসমস্ত নামীদামী কোম্পানির ক্রিম পাওয়া যায় ত্বকের জেল্লা ফেরানোর জন্য অনেকেই তা ব্যবহার করে, কিন্তু তা আদৌ কি আপনার ত্বকের জন্য ভালো? আমরা অনেকেই জানিনা শীতকালে এমন একটি ফল (Benefits of orange)বাজারে পাওয়া যায় যা যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং পাশাপাশি হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। না জানলে আজই বিস্তারিতভাবে জেনে নিন এই প্রতিবেদন থেকে।
শীতকাল মানেই বাজারে পাওয়া যাবে কমলালেবু আর তা দেখে লোভ সামলানো যায়না। মানুষের মধ্যে বছরের প্রথম কমলালেবুর চাহিদা সর্বদাই থাকে বেশি। এই শীতে বিভিন্ন উৎসব পালিত হয় এবং সেই কথা মাথায় রেখে প্রচুর পরিমাণে কমলালেবু আমদানি হয়েছে বিভিন্ন জায়গার বাজারে। তবে আপনি কি জানেন এই ফলটির মধ্যে কত গুণাবলী (Benefits of orange) লুকিয়ে আছে? প্রতিদিনের খাবারের চার্টে অবশ্যই যোগ করুন এই ফলটি।
বছরের এই সময়টা তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে, তাই শরীরে প্রচুর রোগ বাসা বাঁধতে শুরু করে। এমনকি হজমেও নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। তাহলে মানুষ কি করবে? তারই উত্তর আপনারা পেয়ে যাবেন এই প্রতিবেদনটিতে। কমলালেবু শুধু খেতেই সুস্বাদু এমনটা নয়, শরীরের বিভিন্ন রোগ সারাতে এর জুড়ি মেলা ভার (Benefits of orange)। এই ফল খেলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে সেটাই স্বাভাবিক। তাই মানুষও শীতকালে হুড়মুড়িয়ে কেনে এই বিশেষ ফল।
আরও পড়ুন ? Skin care tips: ৪০ বছর বয়সেও ২৫ বছরের যৌবনে ভরা ত্বক! মানতে হবে এই ৪ টোটকা
কমলালেবু হলো শীতের এমন একটি ফল যা, স্বাস্থ্যকর শরীরের পাশাপাশি আপনাকে দেবে উজ্জ্বল ত্বকও। চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুসারে কমলালেবুর মধ্যে আছে অনেক গুণ। যেমন প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, এটি ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবেও কাজ করে, স্বাস্থ্যকর, রক্ত প্রস্তুতকারক এবং ক্ষত আরোগ্যকারী হিসেবে খুবই উপকারী (Benefits of orange)।
এসব বাদেও কমলালেবুর মধ্যে আছে আরো বিশেষ কিছু গুণ যা মানবশরীরের পক্ষে খুবই জরুরি। এই ফল হলো ভিটামিন-বি-র উৎস। যদি আপনার কোনরকম জন্মগত কোনরকম ত্রুটি থাকে তা সারাতে সাহায্য করবে এবং হৃদরোগ রোধে ভাল কাজ করে৷ পাশাপাশি কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় কমলালেবু৷ যেসব রোগীদের শরীরে ছোট পাথর আছে তাদের অবশ্যই এক গ্লাস কমলালেবুর রস নিয়মিতভাবে পান করা উচিত। এটি প্রস্রাবে সাইট্রেটের মাত্রা বাড়ায়। এরফলে পাথর গঠনের সম্ভাবনা কমে যাবে।