নিজস্ব প্রতিবেদন : নোনতা যে সকল খাবার রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় খাবার হল সিঙাড়া। বাঙ্গালীদের কাছে এই সিঙাড়া অত্যন্ত জনপ্রিয় হলেও দেশের প্রতিটি কোনায় সিঙাড়ার প্রচলন রয়েছে এবং প্রায় প্রত্যেকের কাছেই তা প্রিয়। যদিও বাঙালিদের গণ্ডি থেকে বের হলেই এর নাম হয়ে যায় সামোসা।
তবে নামের ক্ষেত্রে যাই হোক না কেন স্বাদে কিন্তু তেমন কোনো হের ফের দেখা যায় না। কলকাতা হোক অথবা দেশের অন্য কোন জায়গায় এই সিঙাড়া খাওয়ার ক্ষেত্রে থাকে সেই একই জিনিস ময়দার লেচির ভিতর আলুর পুর। তবে ছাদে অভিনবত্ব আনার জন্য কোনো কোনো দোকানে আলুর পুরের সঙ্গে মেশানো হয় ফুলকপি, পনির, নুডলস। এছাড়াও দেওয়া হয়ে থাকে মাংসের কিমা কিংবা কর্ন-চিজ ইত্যাদি।
একই দোকানে বিভিন্ন ধরনের সিঙাড়া তৈরি করার ক্ষেত্রে একটি জায়গায় সমস্যা তৈরি হয়। সেটি হল খরিদ্দারদের ভিড়ের মাঝে কোনটি নিরামিষ অথবা কোনটি আমিষ বা কোনটি পনির দিয়ে তৈরি অথবা ফুলকপি দিয়ে তা গুলিয়ে যায়। এই গুলিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পেতে দেশের এক দোকানে হলমার্ক সিস্টেম চালু করা হয়েছে।
এমন সিঙাড়ার দোকান রয়েছে ব্যাঙ্গালুরুতে এবং সেখানকার ওই দোকানে তৈরি হওয়া বিভিন্ন ধরনের সিঙাড়ার গায়ে হলমার্ক দেওয়া হয়। সেই হলমার্ক দেখে সহজেই বুঝে নেওয়া যায় কোনটি আলুর পুরের আর কোনটি পনির অথবা অন্য কিছুর। এমন অভিনব হলমার্ক দেওয়া সিঙাড়ার ছবি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
the real food "tech" innovation in bangalore pic.twitter.com/tVfd9Yz0tq
— Shobhit Bakliwal ?? (@shobhitic) October 10, 2022
বেঙ্গালুরর যে দোকানটিতে এই হলমার্ক দেওয়া সিঙাড়া পাওয়া যায় সেই দোকানটিতে হরেক রকম সিঙাড়া মিলে। যেমন ‘কর্ন চিজ’, ‘চিলি পনির’, ‘তন্দুরি চিকেন টিক্কা’ থেকে ‘যোধপুরী আলু পেঁয়াজ’ ইত্যাদি।