Increase Bike Mileage: গরমে মাইলেজ কমার চিন্তা দূরে সরান, এই কৌশলে কেল্লাফতে

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Keep some important points in mind to increase bike mileage: এই গরমে সব মানুষেরই প্রাণ ওষ্টাগত। আপনি কি ঠিক এমন সময় প্রায় রোজই সাধের বাইকটিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন? জানেন না যে আপনি আসল কাজটাই করতে ভুলে যাচ্ছেন। আদৌ কি আপনি বাইকটির খেয়াল রাখেন? গরমে বাইকের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। আপনি দিনের পর দিন সেই নজর দিতে ভুলে যাচ্ছেন? এরফলে অবশ্যই হতে পারে মারাত্বক বড় কোনরকম ক্ষতি। আপনার বাইক রাস্তায় চলতে চলতে হঠাৎই বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সবথেকে বড় বিষয় হলো বাইক যাই হোক না কেন, সবাই কিন্তু চায় সেই বাইক যেন সবথেকে বেশি মাইলেজ (increase bike mileage) দেয়।

Advertisements

এটা পুরোপুরি নির্ভর করে আপনি কীভাবে বাইক চালাবেন তার উপর। কিন্তু এই তীব্র গরম আবহাওয়ায় বাইকের মাইলেজ অনেকটাই কমে যায়। আপনাকে মাথায় রাখতে হবে বিশেষ বিষয়গুলি যা আপনার বাইকের মাইলেজ কমার বদলে বাড়াবে। দেখে নেওয়া যাক বাইকের মাইলেজ বাড়ানোর জন্য আপনাকে কী-কী বিষয় মেনে চলতে হবে। আপনারা এমন অনেকেই আছেন যারা প্রায়ই রোদে বাইক পার্ক করেন। ফলে আপনার বাইকের ফুয়েল ট্যাঙ্কের পেট্রোল গরম পেয়ে গ্যাসের আকার ধারণ করে এবং তা উড়ে যায়। যদিও এর পরিমাণ খুবই কম। জ্বালানি অনেকটাই কমে যায়, যেটা আপনার পক্ষে ভালো আপনার বাইক যদি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রোদে পার্ক করা থাকে, তাহলে অনেকটাই ফুয়েল নষ্ট হবে। তাই নিজের বাইককে ঠাণ্ডা জায়গায় গাড়ি বা বাইক পার্ক করুন (increase Bike Mileage)।

Advertisements

আপনি কি জানেন যে প্রচন্ড গরমে টায়ারের বাতাসের চাপ দ্রুত পরিবর্তিত হয়। গরম পেয়ে যখন হাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়, ফলে টায়ারের উপর চাপ পড়ে এবং সমানভাবে প্রভাব ইঞ্জিনে পড়ে। যার ফলে মাইলেজে প্রভাব পড়ে। তাই সপ্তাহে ১ বার টায়ারের হাওয়া পরীক্ষা করা আবশ্যক, যাতে মাইলেজ থেকে শুরু করে টায়ার সব কিছু সঠিক থাকে।

Advertisements

প্রতিদিন রাস্তায় চলার সময় দেখা যায়, বাইকে যে এয়ার ফিল্টার ইনস্টল করা আছে তাতে প্রচুর পরিমাণে ধুলাবালি ঢুকে যায়। এই কারণের জন্য প্রভাব পরে মাইলেজে। যেহেতু নোংরা এয়ার ফিল্টারের কারণে ইঞ্জিনে হাওয়া যায় না, তাই মাইলেজ কমে যায়। তাই প্রতি ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যে অবশ্যই এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করতে হবে (increase Bike Mileage)।

আপনারা অনেকেই দেখেছেন যে, বাইকের চেন নোংরা হয়ে গেলে সেই সঙ্গে ঢিলেও হয়ে যায়। বেশির ভাগ সময় চেনসেট থেকে আওয়াজ আসতে শুরু করে। তাই চেনটি ৫০০ থেকে ৭০০ কিলোমিটারের মধ্যে লুব্রিকেট করা করতে হবে, যাতে এটি পরিষ্কার করা যায়। এসব বিষয় যদি মাথায় রাখতে পারো তবে বাইকটি এই গরমেও ভাল চলবে এবং বাইক অনেক বেশি মাইলেজ পাবেন।

Advertisements