Cotton Candy is banned in many states of India for these reason: কটন ক্যান্ডি বা হাওয়াই মিঠাইয়ের লোভ ছাড়তে পারছেন না? বাইরে বেরোলেই শিশুরা খাওয়ার জন্য বায়না ধরছে? নিজেরাও লোভ সামলাতে পারছেন না? কিন্তু আর নয়, অনেক খেয়েছেন কটন ক্যান্ডি। সাম্প্রতিক স্বাস্থ্য দপ্তর তরফে ব্যান করা হয়েছে কটন ক্যান্ডি (Banned Cotton Candy)। তৈরি থেকে শুরু করে বিক্রি সবকিছুতেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কিন্তু কেন এমন সিদ্ধান্ত স্বাস্থ্য দপ্তরের? কি এমন রয়েছে এই কটন ক্যান্ডিতে? সামনে এসেছে এক বিরাট তথ্য। যা শুনলে চোখ কপালে উঠবে।
রাস্তার খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি খাবার হল হাওয়াই মিঠাই। যা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে পরিচিত। কোথাও আবার এই খাবারটি বুড়ির চুল হিসেবেও পরিচিত। বিশেষ করে শিশুদের অন্যতম একটি প্রিয় খাবার এই কটন ক্যান্ডি (Banned Cotton Candy)। কিন্তু জানেন কি এই হাওয়াই মিঠাইয়ের নামে আপনি আপনার নিজের এবং শিশুর শরীরে কোন ক্ষতিকর জিনিস ঢোকাচ্ছেন? এই কটন ক্যান্ডি খেলে কি হতে পারে? জানতে হলে প্রতিবেদনটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। তা না হলে বড় বিপদে পড়বেন।
কেন ব্যান করা হলো কটন ক্যান্ডি? সাম্প্রতিক স্বাস্থ্য দপ্তর তরফে কটন ক্যান্ডি নিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে। যেখানে উঠে এসেছে এক ভয়ঙ্কর তথ্য। যা থেকে মারাত্মক রোগের শিকার হতে পারেন বাচ্চা থেকে বুড়ো সকলে। তাই শিশুদের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখেই কটন ক্যান্ডি তৈরি ও বিক্রির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল স্বাস্থ্য দপ্তর।
আরও পড়ুন ? IIFL Finance: শুধু নয় Paytm, এবার RBI ব্যান করল এই আর্থিক সংস্থাকেও! আর সুবিধা পাবেন না গ্রাহকরা
কি পাওয়া গিয়েছে কটন ক্যান্ডিতে? রিপোর্ট অনুযায়ী হাওয়াই মিঠাই পরীক্ষা করে পাওয়া গিয়েছে বিষাক্ত এবং বিপদজনক রং। যা অন-অনুমোদিত। খাবারকে আকর্ষণীয় করে তুলতে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে রাসায়নিক রং। যার মাধ্যমে শরীরের ভিতর ঢুকছে ক্ষতিকর বিষ। যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত মারাত্মক।
স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে খবর, এই কটন ক্যান্ডিতে এত পরিমাণে কেমিক্যালযুক্ত রং ব্যবহার করা হচ্ছে যা শরীরে মারাত্মক রোগের সৃষ্টি করতে পারে। এর থেকে ক্যান্সার জনিত কঠিন রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে শরীরে। তাই এই মারাত্মক প্রভাব রুখতে জনগণকে সতর্কবার্তা দিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর। পাশাপাশি হিমাচল প্রদেশ সহ দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ব্যান করা হয়েছে কটন ক্যান্ডি (Banned Cotton Candy)। ফলেই এখন থেকেই এড়িয়ে চলুন কটন ক্যান্ডির লোভ। বাচ্চাদেরকেও এই খাওয়া থেকে দূরে রাখুন। তা না হলেই নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি ডেকে আনবেন।