Online Certificate: সার্টিফিকেট পেতে ঘুরতে হবে না সরকারি অফিসে, বাড়িতে মিলবে সেই সুবিধা

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Online Certificate: প্রত্যেকটি মানুষের কাছে তাদের নথিপত্রের দাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জরুরী নথিপত্র ছাড়া যেকোন গুরুত্বপূর্ণ কাজ কখনো সম্পন্ন করা যায় না। তবে সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য সাধারণ মানুষকে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হয়। অনেকবার চক্কর কাটতে হয় সরকারি অফিসের। কিন্তু সেই সব ঝামেলার থেকে এখন একেবারই মুক্তি পেয়ে যাবে সাধারণ মানুষ। নিশ্চয়ই ভাবছেন এটা কি করে সম্ভব? সমস্ত অজানা প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে।

Advertisements

সাধারণ মানুষকে সার্টিফিকেটের জন্য আর ঘুরে বেড়াতে হবে না পঞ্চায়েত দফতর। খুব সহজেই বাড়িতে বসে গুরুত্বপূর্ণ সার্টিফিকেট (Online Certificate) পেয়ে যাবে সাধারণ মানুষ। হয়রানির শিকার হতে হবে না সাধারণ মানুষকে। প্রত্যেকটি মানুষেরই জীবনে কাজে লাগে ছ’ধরনের শংসাপত্র। এইসব শংসাপত্র পেতে গেলে বর্তমানে দফতরে গিয়ে আবেদন জানাতে হয়। এর জন্য অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ মানুষকে। তবে এবার সেই দিন শেষ হতে চলেছে, এমনটাই মনে করা হচ্ছে।

Advertisements

কিভাবে খুব সহজেই হাতে চলে আসবে এই ৬ ধরনের শংসাপত্র? অবাক হলেও আজকের প্রতিবেদনে জানতে পারবেন সেই সমস্ত পদ্ধতি। তার জন্য অনলাইন ব্যবস্থা চালু করছে রাজ‍্য সরকার (Online Certificate)।

Advertisements

আরও পড়ুন:Elon Musk on WikipediaElon Musk: কেন এই সিদ্ধান্ত নিলেন ইলন মাস্ক, উইকিপিডিয়া কিনে নেবার পিছনে আসল উদ্দেশ্য কি

কী এই ছ‍য় ধরনের সার্টিফিকেট বা শংসাপত্র?
  • জাতিগত শংসাপত্রের আবেদনের জন্য প্রধানের শংসাপত্র।
  • ডিসট্যান্স সার্টিফিকেট
  • ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট
  • ব্যক্তি পরিচয়পত্র
  • রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট
  • ইনকাম সার্টিফিকেট

যদি এই ছয় ধরনের শংসাপত্র আপনি অনলাইনে (Online Certificate) পেতে চান তাহলে বিশেষ কিছু প্রক্রিয়া আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। জেনে নিন কি কি সেই প্রক্রিয়া? এগুলি পেতে গেলে গ্রাহককে মোবাইল নম্বর এবং কিছু তথ‍্য নথিভুক্ত করতে হবে। নথিভুক্ত করার পরে মোবাইল নম্বরে ওটিপি যাবে এবং তারপরে শংসাপত্র নিতে পারবেন গ্রাহক।

সাধারণ মানুষ যখন বিভিন্ন ধরনের সরকারি বা বেসরকারি পরিষেবা লাভ করতে চায় তখন এই শংসাপত্রগুলো কাজে লাগে। স্কুল-কলেজে ভর্তি হতে গেলে, এই সব শংসাপত্রের (Online Certificate) প্রয়োজন হয়। ধরুন জেলা থেকে এসে কলকাতায় কোনও কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান তখন অবশ্যই দিতে হয় ডিসট্যান্স সার্টিফিকেট।

Advertisements