Importance of birth certificate: আধার, প্যানের দিন শেষ! এবার বার্থ সার্টিফিকেট নিয়ে বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Central Government’s big announcement about birth certificate: দেশের নাগরিক দের কাছে এই মুহুর্তে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নথি হলো আধার কার্ড। যার কারণে আধার কার্ডের সাথে, প্যান কার্ড, ফোন নম্বর, রেশন কার্ড, ভোটার কার্ড, এমনকি জমির দলিল সব কিছুই লিংক করতে হচ্ছে। যে কোনো অফিসিয়াল কাজে নথি হিসাবে আধার কার্ড প্রদান করা প্রায় বাধ্যতা মূলক। কারণ আধারে ঠিকানা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত অনেক তথ্যই সংবদ্ধ করা আছে। তবে এখানেই বিপত্তি। অনেকেই ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হওয়ার ভয়ে আধার নম্বর দিতে দ্বিধা বোধ করেন। এবার সেই সমস্যার সমাধান হতে চলেছে। এবার থেকে বার্থ সার্টিফিকেট (Importance of birth certificate) জমা দিলেই একাধিক কাজ করা যেতে পারে।

Advertisements

বার্থ সার্টিফিকেট (Importance of birth certificate) সংক্রান্ত একটি বিল গত বুধবার সংসদে পেশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে ‘রেজিস্ট্রেশন অফ বার্থ অ্যান্ড ডেথ (আমন্ডমেন্ট) বিল, ২০২৩’ পেশ করা হয়েছে সংসদে। সেখানে বহু ক্ষেত্রেই শুধু মাত্র বার্থ সার্টিফিকেট (Importance of birth certificate) প্রদান করেই বেশ কিছু কাজ করা যাবে বলে জানানো হয়েছে।

Advertisements

সংসদে পাশ করা নতুন ‘রেজিস্ট্রেশন অফ বার্থ এন্ড ডেথ (এমেন্ডমেন্ট) বিল, ২০২৩’ অনুযায়ী এক বার্থ সার্টিফিকেটে (Importance of birth certificate) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে শুরু করে ভোটার তালিকা পর্যন্ত বিভিন্ন কাজে আবেদন করা যেতে পারে। এছাড়াও আধার পেতে সাহায্য করবে বিয়ের রেজিস্ট্রেশনে ও ব্যবহার করা যাবে। সরকারি চাকরিতেও যোগ দেওয়ার কাজে লাগবে।

Advertisements

এদিকে বিল অনুযায়ী জাতীয় ও রাজ্য-স্তরে জন্ম নিবন্ধিত ও মৃত্যুর ডেটাবেস তৈরি করতে সাহায্য করবে। ‘রেজিস্ট্রেশন অফ বার্থ এন্ড ডেথ (আমেন্ডমেন্ট) বিল, ২০২৩’ এর ফলে সামাজিক সুবিধা জনসেবা ও ডিজিটাল নিবন্ধন প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ হবে (Importance of birth certificate)। বিলটি গতকাল পেশ করেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই।

সংসদে ‘রেজিস্ট্রেশান অফ বার্থ এন্ড ডেথ (আমেন্ডমেন্ট) বিল, ২০২৩’ পেশ করে নিত্যানন্দ রাই বলেন যে ‘রেজিস্ট্রেশন অফ বার্থ এন্ড ডেথ অ্যাক্ট, ১৯৬৯-সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে তা সংশোধন করা হয়নি। তবে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সাথে খাপ খাইয়ে এই পরিষেবা কে আরো নাগরিক বান্ধব গড়ে তুলতে এই সংশোধনের প্রয়োজন। এই কারণে এই বিল আনা হয়েছে।’

Advertisements