Most beautiful handwriting: বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা, যা হার মানায় কম্পিউটার ফ্রন্টকেও

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

The world’s most beautiful handwriting, which beats the computer front: মানুষের ছোটবেলা থেকেই হাতে লেখা ভালো করার জন্য শিক্ষক সহ অভিভাবকরা সকলেই জোর দিয়ে থাকেন। হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য প্রয়োজন একাগ্রতা এবং কঠোর অনুশীলনের। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন হাতে লেখা সুন্দর হলে সেটি পড়ার ইচ্ছা বেড়ে যায় এবং লেখাটি পাঠ করার সময় মনে ইতিবাচক ভাবনার উদয় হয়। তবে এই পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর হাতের লেখাটি (Most beautiful handwriting) রয়েছে কার নামে জানা আছে কী? আজ এই নিয়ে আমাদের বিশেষ প্রতিবেদন।

Advertisements

নেপালের এক স্কুলছাত্রীর হাতে লেখা বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখা (Most beautiful handwriting) হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এই সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী মেয়েটির নাম প্রকৃতি মাল্ল্য। প্রকৃতির হাতের লেখা সকলের সামনে আসার পরে হাতের লেখার বিশেষজ্ঞরাও রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছেন। শুধু তাই নয় তার হাতে লেখা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

Advertisements

বর্তমান যুগে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয়তার সুফল বা কুফল নিয়ে আলোচনা হয় চতুর্দিকে। কিন্তু এই সামাজিক মাধ্যমে বেশ কিছু শুভ দিকও রয়েছে। প্রকৃতির হাতের লেখাটি সামাজিক মাধ্যমে হাত ধরে গোটা বিশ্বের কাছে পরিচিত হয়েছিল। অষ্টম শ্রেণীতে পড়াকালীন হাতের লেখা বিষয়ক একটি প্রবন্ধ লিখেছেন প্রকৃতি। সেই প্রবন্ধটি সামাজিক মাধ্যমে হাত ধরে সামনে আসে গোটা বিশ্ববাসীর।

Advertisements

প্রবন্ধটির মধ্যে যে শব্দগুলি লিখেছিলেন প্রকৃতি তার প্রত্যেকটি একে অপরের থেকে সমান দূরে অবস্থিত। শুধু শব্দ নয় প্রতিটি অক্ষরের উচ্চতাও একই রকম। এই একই পরিমাপের অক্ষর এবং শব্দ কেবলমাত্র কম্পিউটারের মাধ্যমে লেখা সম্ভব। অনেকে মনে করেন প্রকৃতির এই হাতের লেখা (Most beautiful handwriting) কম্পিউটারে ফ্রন্টকেও হার মানাতে পারে।

প্রকৃতির এই কৃতিত্বে গর্বিত গোটা নেপাল বাসী। তার অর্জিত এই শিরোপা টিকে সম্মান জানানোর জন্য নেপালে সশস্ত্র বাহিনী থেকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। প্রকৃতির হাতের লেখাটি যে সময় সামাজিক মাধ্যমের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসী সামনে এসেছিল সেই সময় প্রকৃতি অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। এর মাঝে কেটে গিয়েছে বেশ কিছু বছর। বর্তমানে নেপালের সৈনিক ওয়াসিয়া মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রকৃতি। বিশ্ববাসীর কাছে নিজের লেখার মধ্যে দিয়ে পরিচিত হওয়ার জন্য নেপাল সরকার ছোট্ট মেয়ে প্রকৃতিকে বহুবিধ স্বীকৃতিতে ভূষিত করেছেন।

Advertisements