Adani Group: আদানি গ্রূপের নতুন পদক্ষেপ, তৈরি হবে ৭১ হাজার চাকরির সুযোগ

Prosun Kanti Das

Updated on:

Advertisements

Adani Group: বর্তমানে পৃথিবীর সব থেকে বড় সমস্যা হলো পরিবেশ দূষণ। যার জন্য পৃথিবীর ভারসাম্য দিনে দিনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এবং নানারকম প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটছে। পৃথিবীকে এই পরিবেশ দূষণ থেকে মুক্ত করতেই এগিয়ে এসেছে ভারতের অন্যতম ধনী সংস্থা আদানি গ্রুপ। পৃথিবীকে আবার সবুজে ভরিয়ে তুলতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে পারব আজকের প্রতিবেদনে।

Advertisements

পৃথিবীকে এই দূষণের কবল থেকে মুক্ত করার জন্য বহু সংস্থাই নানারকম পদক্ষেপ নিয়েছে। গ্লোবাল ওয়ার্মিং, এলনিনোর মতো অভিশাপে মানবজাতির ছাড়খাড় হওয়া সময়ের অপেক্ষামাত্র। মানবজাতির ভবিষ্যৎ সত্যিই এখন অন্ধকারে, জ্বালানির অত্যাধিক ব্যবহার বর্তমানে আমাদের জীবননাশের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Advertisements

পাশাপাশি এই জ্বালানির যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে দিন দিন তলানিতে ঠেকছে কয়লা এবং তেলের মতো পেট্রোপণ্যের ভাণ্ডার। সাধারণ মানুষ প্রায় ভুলেই যেতে চলেছে এই বিষয়টি। তাই পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিক্ষেত্রে বড়সড় বিনিয়োগের কথা ঘোষণা করল আদানি গোষ্ঠী (Adani Group) । পৃথিবীকে এই দূষণের হাত থেকে রক্ষা করার জন্যই তার এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

Advertisements

আরো পড়ুন: ট্রেনও পথ হারায়, ভুল রুটে আধঘন্টা চলার পর হুঁশ ফিরল চালকের

সোমবার আদানি গোষ্ঠী (Adani Group) ঘোষণা করেছে যে তারা পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে চলেছে প্রায় ৪.৫ লক্ষ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের অন্তর্গত, সৌরশক্তি, গ্রিন হাইড্রোজেন ও বায়ুশক্তি উৎপাদনে মানুষের কর্মসংস্থানের বিরাট সুযোগ আসবে, প্রায় ৭১ হাজার একশো লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেবে এই কোম্পানি। ২০২৪ সালে গুজরাটের গান্ধীনগরে অনুষ্ঠিত হয় Global Renewable Energy Investors Meet & Expo (RE-INVEST) এর চতুর্থ সংস্করণ। আদানি গ্রুপ এখানেই ঘোষণা করেন পৃথিবীকে দূষণমুক্ত করার উদ্যোগ নিতে হবে, মনে নেই।

আমরা সকলেই জানি যে, পৃথিবীতে তেল বা কয়লার মতো শক্তির ভাণ্ডার চিরকাল থাকবে না, একদিন অবশ্যই এটি শেষ হবে। পৃথিবীকে এবং মানবজাতিকে বাঁচাতে গেলে বাণিজ্য ও শিল্পে নতুন চিন্তাভাবনা আনার প্রয়োজন এবং সেই কারণেই পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহার করা হবে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে এই শক্তির ব্যবহার নিশ্চিতভাবেই উল্লেখযোগ্য হয়ে উঠেছে। প্রতি বছর এর ব্যবহার ৬ থেকে ৭ শতাংশ বাড়ছে।

Advertisements