e-Commerce Business: আন্তর্জাতিক আমদানি রপ্তানির অপর নির্ভর করে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি। তাই যদি কোন ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আমদানি রপ্তানির ভালো পরিস্থিতি তৈরি হয় সে ক্ষেত্রে ই কমার্সের ব্যবসাতে রীতিমত উন্নতি দেখা দেয়। আন্তর্জাতিক শিপমেন্ট অর্থাৎ পরিবহনের ক্ষেত্রে ফেডারেল এক্সপ্রেস কর্পোরেশন অর্থাৎ ফ্রেড-এক্স হল অন্যতম নির্ভরযোগ্য সংস্থার।
এই সংস্থার মাধ্যমে ই-কমার্সের ব্যবসা (e-Commerce Business) রীতিমতো ফুলে ফেঁপে উঠল এইবার। এই সংস্থার মধ্য দিয়ে এর আগেও আন্তর্জাতিক স্তরে রপ্তানি আমদানি অনেকাংশেই সহজ হয়ে গিয়েছিল। তবে সেই প্রক্রিয়া হতে এখন থেকে আরও দ্রুত গতিতে হতে শুরু করেছে , একইসঙ্গে এই প্রক্রিয়া অনেকটাই সাশ্রয়ীও। অর্থাৎ এই প্রক্রিয়ার ফলে টাকা পয়সার দিকটা অনেক সাশ্রয় হবে।
ই-কমার্সের ব্যবসা (e-Commerce Business)র ক্ষেত্রেও এটি একটি নতুন দিশা দেখাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এই সংস্থার তরফ থেকে ইতিমধ্যে একটি নতুন পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। যার ফলে তিন থেকে চার বাণিজ্যিক দিবসের মধ্যেই আন্তর্জাতিক সীমান্তে আমদানি রপ্তানি আগের থেকে অনেক বেশি সহজ হয়ে উঠবে। এই নতুন পরিকল্পনা আরও বেশি লাভ দায়ক হয়ে উঠবে ব্যবসা ক্ষেত্রে।
আরও পড়ুন:PNB Palaash Green Deposit: “পিএনবি পলাশ”-এর পর এবার নতুন ধামাকা PNB পলাশ গ্রিন ডিপোজিট
বিশেষভাবে ই-কমার্স সংস্থাগুলির (e-Commerce Business) জন্য ব্যবসা করা আরও সহজ হয়ে উঠবে। এক্ষেত্রে যে কোনও পণ্য আন্তর্জাতিক স্তরে পাঠানোর বিষয়টি অনেক বেশি সহজ হয়ে উঠবে এবং সুবিধাও পাওয়া যাবে অনেক বেশি। যার ফলে যেমন সময় বাঁচবে তেমনি বাঁচবে অর্থ খরচও। সংস্থাগুলির জন্য এই বিষয়টি বেশ লাভদায়ক। ফেডারেল এক্সপ্রেস কর্পোরেশনের এই সিদ্ধান্ত ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির বাণিজ্য ক্ষেত্রেও বেশ সহজতর হবে। আশা করা যাচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যেই এই বাণিজ্যের ফলে ৩২৫ বিলিয়ন রোজগার হবে আমদানি রপ্তানি ক্ষেত্রে।
এই সংস্থার মার্কেটিং ও এয়ার নেটওয়ার্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট নীতিন নবনীত তাঁতিওয়ালা এই প্রসঙ্গে বলেন, “ ই-কমার্স সংস্থাগুলি (e-Commerce Business) আন্তঃ-সীমান্ত ব্যবসাগুলিকে আরও জোরদার করে তুলছে। এই সংস্থাগুলির জন্য স্মার্ট ও সাশ্রয়ী সমাধানের প্রয়োজন রয়েছে। যার ফলে পরিষেবার সঙ্গে কোনও আপোষ না করে তারা নমনীয়ভাবে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন” তিনি আরও বলেন যে, ‘উপরিউক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে ফেড-এক্স নতুন পরিকল্পনা ডিজাইন করেছে। যার ফলে এশিয়া, আমেরিকা, ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলির সঙ্গে ভারতের ই-কমার্স ব্যবসা আরও জোরদার হয়ে উঠবে।’