নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রতিদিন ভারতে করোনা সম্পর্কিত রিপোর্ট চেখে দেখলেই থাকছে চমক। আর যে চমক দেখে রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টি হচ্ছে দেশে। গত ৪-৫ দিন ধরে প্রতিদিন ৭০০০-এর কাছাকাছি সংক্রমণ বেড়ে চলেছে। কিভাবে এই সংক্রমণ থেকে মুক্তি মিলবে তাই এখন ভারতীয়দের চিন্তার মধ্যমনি। করোনা থেকে মুক্তি পেতে কেবলমাত্র দেশের বাসিন্দাদেরই চিন্তা নয়, চিন্তা সরকারেরও। তবে দিনের পর দিন সংক্রমণ বাড়লেও এই চিন্তা ও সংকটের মাঝে স্বস্তির খবর রয়েছে দেশবাসীর সামনে। আর সেই স্বস্তির খবর তুলে ধরেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন যে স্বস্তির খবর জানিয়েছেন তা হলো, বিশ্বের তুলনায় ভারতে প্রতি লাখে সংক্রমণ অনেক কম। শুধু তাই নয় ভারতে সুস্থ হয়ে ওঠার হারও বিশ্বের তুলনায় অনেক বেশি। আরও স্বস্তির খবর ভারতে মৃত্যুর হার বিশ্বের যে কোনো দেশের তুলনায় অনেক কম।
रिकवरी रेट में सुधार जारी!
?#COVID19 से अब तक 60,490 मरीज स्वस्थ हुए
?भारत में रिकवरी रेट 41.61 प्रतिशत हुआ
?मृत्यु दर 3.3% से घटकर 2.87% पर
यह जानकारी आज @MoHFW_INDIA की प्रेस कॉन्फ्रेंस में संयुक्त सचिव श्री लव अग्रवाल जी ने दी।#IndiaFightsCorona @CovidIndiaSeva pic.twitter.com/bZpE2t67yB
— Dr Harsh Vardhan (@drharshvardhan) May 26, 2020
দেশে সংক্রমণের হার নিয়ে এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন জানান, “বিশ্বে প্রতি লাখে ৬৯.৯ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। যেখানে ভারতে এই হার মাত্র ১০.৭। অর্থাৎ ভারতে প্রতি লাখে মাত্র ১০.৭ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। আর এই সংক্রমণ আটকানোর মূলে রয়েছে লকডাউন।”
?दुनिया में #COVID19 से होने वाली मृत्यु दर 6.45 % है
?भारत में यह दर 3.3 % (15 अप्रैल ) से घटकर 2.87% हो गई है
?भारत उन देशों में है जहां COVID19 से सबसे कम मौतें हुई हैं
इन आंकड़ों से साफ है कोरोना के खिलाफ़ जंग में भारत मजबूती से आगे बढ़ रहा है।@MoHFW_INDIA pic.twitter.com/bo4KSFthKU
— Dr Harsh Vardhan (@drharshvardhan) May 26, 2020
ভারতে সুস্থ হয়ে ওঠার হার প্রসঙ্গে তিনি জানান, “ভারতে এখনো পর্যন্ত মোট ৬০৪৯০ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। যা এই অল্প সময়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। ভারতে সুস্থ হয়ে ওঠার হার ৪১.৬২%, যা বিশ্বের প্রতিটি দেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্য।”
বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে মৃত্যুর হারও অনেক কম। এনিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন জানান, “ভারতে আগে যেখানে মৃত্যুর হার ছিল ৩.৩ শতাংশ তা এখন কমে দাঁড়িয়েছে ২.৮৭ শতাংশে। যেখানে বিশ্বে মৃত্যুর হার ৬.৪৫ শতাংশ। বিশ্বে যেখানে প্রতি লাখে ৪.৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, সেখানে ভারতে প্রতি লাখে মাত্র ০.৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর হারের দিক থেকে ভারত উল্লেখযোগ্য ভাবে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জায়গায় রয়েছে। আরও উল্লেখযোগ্য ভারতে যে সকল করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে তাদের ৫০% মৃত্যু হয়েছে বয়স্কদের। পাশাপাশি ৭৩ শতাংশ মৃত্যু হয়েছে সেই সকল ব্যক্তিদের যাদের করোনার পাশাপাশি অন্যান্য রোগে ভুগছিলেন।”
?विश्व में प्रति 1 लाख की आबादी पर #COVID19 के 69.9 मामले दर्ज़ किए गए हैं।
?जबकि भारत में प्रति 1 लाख जनसंख्या पर COVID19 के 10.7 मामले आए हैं।@MoHFW_INDIA की प्रेस कॉन्फ्रेंस में इसका प्रमुख कारण #lockdown और सरकार के नियंत्रण प्रयासों को बताया गया।#IndiaFightsCorona pic.twitter.com/ly3YigydtQ— Dr Harsh Vardhan (@drharshvardhan) May 26, 2020
देश में #COVID19 संक्रमण से 50% मौतें बुजुर्गों की हुई हैं जबकि 73% मृत्य के मामले #comorbidity में रिपोर्ट हुए हैं।
हमें बचाव के सभी तरीकों को ध्यान में रखते हुए बुजर्गों व कमजोर लोगों को बचाने के लिए महत्वपूर्ण कदम उठाने होंगे।@MoHFW_INDIA #IndiaFightsCorona pic.twitter.com/RkrkQZyC7t
— Dr Harsh Vardhan (@drharshvardhan) May 26, 2020
?दुनिया में #COVID19 से प्रति लाख जनसंख्या पर 4.4 मौतें हुई हैं।
? जबकि भारत में प्रति लाख जनसंख्या पर 0.3 मौतें हुईं, जो दुनिया में सबसे कम हैं।
यह #lockdown, समय पर केस की पहचान और #COVID__19 के मामलों के प्रबंधन के कारण हुआ है।@MoHFW_INDIA #IndiaFightsCorona pic.twitter.com/vFqQbG9xtx
— Dr Harsh Vardhan (@drharshvardhan) May 26, 2020
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে যে রিপোর্ট দেওয়া হয় তাতে দেখা গিয়েছে গত ২৪ ঘন্টায় দেশে নতুন করে ৬৫৩৫ জনের শরীরে ধরা পড়েছে সংক্রমণ। আর এদিন মোট সংক্রমণের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ৩৮০। মোট ৬০ হাজার ৪৯১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। মারা গিয়েছেন মোট ৪ হাজার ১৬৭ জন।অর্থাৎ দেশে বর্তমানে অ্যাক্টিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ৮০ হাজার ৭২২।