EPF Wage Hike: বাড়তে চলেছে PF! এবার অনেক বেশি সুবিধা পাবেন কর্মীরা, কবে থেকে নয়া পরিকল্পনার চিন্তাভাবনা

As a result of the EPF Wage Hike, the employees will get a lot of benefits: লোকসভা ভোটের পর এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা ইপিএফ সংক্রান্ত বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি বিখ্যাত সংবাদপত্র ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন সূত্রে এমনই খবর সামনে এসেছে। এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড এর মজুরি সীমা (EPF Wage Hike) এক লাফে ১৫০০০ থেকে বাড়িয়ে ২১০০০ টাকা অবধি করা হতে পারে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মরত কর্মীদের ভবিষ্যত জীবনের আর্থিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড।

ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বেসরকারি কর্মীদের মজুরি সীমা বাড়ানোর (EPF Wage Hike) সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এতে কর্মীদের আর্থিক সুরক্ষা সুনিশ্চিত হবার পাশাপাশি সমাজের সুরক্ষা ব্যবস্থা আরো মজবুত হবে বলে দাবি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের তরফ থেকে বহুদিন ধরেই মজুরি সীমা বাড়ানোর (EPF Wage Hike) আবেদন করা হচ্ছিল। সম্প্রতি সে বিষয়ে আলোচনা অনেকটাই এগিয়েছে। লোকসভা ভোটের পর মজুরি সীমা সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় সরকার।

শেষবার বেতন ক্যাপ সংশোধন করা হয়েছিল ২০১৪ সালে। তখন ৬,৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫,০০০ টাকা করা হয়েছিল। বর্তমানে মজুরি সীমা (EPF Wage Hike) আরো কিছুটা বাড়িয়ে দিলে এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ডের অধীনে চলে আসবে আরও বেশ কিছু বেসরকারি কর্মী। যার ফলে সরকারের উপর আর্থিক বোঝা আরও অনেকটাই বেড়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বেসরকারি কর্মীরা যেহেতু এতে অনেক বেশি লাভবান হতে চলেছেন তাই, তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের জন্য।

আরও পড়ুন 👉 Lottery Win: কষ্টের দিন অতীত! এবার কোটিপতি হতেই স্বপ্ন দেখা শুরু বীরভূমের ফেরিওয়ালার

গতবছর এমপ্লয়ি পেনশন স্কিমের সাহায্যে পেনশন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় আবেদন পদ্ধতি অনেক সহজ করে দেওয়া হয়েছিল এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের তরফ থেকে। ২০২৩ সালের ১৪ই জুন এমপ্লয়ি পেনশন স্কিমের জন্য কিভাবে আবেদন করতে হবে? কি কি নথিপত্র জমা দিতে হবে? সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয় সংস্থার পক্ষ থেকে। বেসরকারি কর্মীরা এই স্কিমে আবেদন করলে নিয়োগকর্তা ও অ্যাকাউন্ট অফিসারের দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আবেদন পত্রটি পাঠানো হয় এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানিজেশন এর কাছে। আবেদনকারীর সাথেও প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখা হয়।

কিছুদিন আগেই প্রভিডেন্ট ফান্ড বিষয়ে একটি বড় পরিবর্তন আনা হয় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে। এখন থেকে আর বেসরকারি কর্মীদের কর্মস্থান বদলানোর পর প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট বদলানোর কোন প্রয়োজন পড়বে না। তারপরেই আরো একটি বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। নতুন এই নিয়মটি লাঘু হলে ১৫০০০ এর বেশি উপার্জন (EPF Wage Hike) করা বেসরকারি কর্মীরা এমপ্লয়ি পেনশন স্কিমের জন্য আবেদন করতে পারবেন। ২০১৪ সালের ১ লা সেপ্টেম্বর থেকে প্রভিডেন্ট ফান্ডের অন্তর্ভুক্ত কর্মীরাই শুধুমাত্র উচ্চ হাড়ে পেনশন পাবার জন্য আবেদন করতে পারবেন এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন এর কাছে।