X-ray scanners Security checking: যাত্রীদের জন্য স্বস্তির খবর, কলকাতা এয়ারপোর্টে নতুন ব্যবস্থায় সহজেই চড়া যাবে বিমানে

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

X-ray scanners are going to be installed at Kolkata airport for security checking: কলকাতা বিমানবন্দর ভারতের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এই বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেন। তবে, যাত্রীদের একটি দীর্ঘদিনের অভিযোগ হল সিকিউরিটি চেকিংয়ের (X-ray scanners Security checking) দীর্ঘ লাইন নিয়ে। বিমান ধরার জন্য অনেক আগে পৌঁছলেও বিমানবন্দরে ঢুকতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হয় অন্তর্দেশীয় বা ডোমেস্টিক বিমানের যাত্রীদের।

Advertisements

যাত্রীদের এই সমস্যা সমাধানে এবার উদ্যোগী হল কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সিকিউরিটি চেক দ্রুত করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। নতুন এক্স-রে মেশিন বসানো তার মধ্যে অন্যতম। ডোমেস্টিক টার্মিনালে বর্তমানে ১৪টি এক্স-রে মেশিন রয়েছে। সেখানে আরও ১২টি এক্সরে স্ক্যানার মেশিন (X-ray scanners Security checking) বসানো হবে। এই নতুন মেশিনগুলি পুরানো মেশিনগুলির তুলনায় বেশি দ্রুত এবং কার্যকর।

Advertisements

সিআইএসএফ জওয়ানের সংখ্যা বাড়ানো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বাড়াতে সিআইএসএফ জওয়ানের সংখ্যা বাড়ানো হবে। এই জওয়ানরা সিকিউরিটি চেকিংয়ে সাহায্য করবেন। যাত্রীদের সিকিউরিটি চেকিংয়ের নিয়মকানুন সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। যাতে তারা দ্রুত এবং সহজেই সিকিউরিটি চেকিংয়ের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। এই পদক্ষেপগুলির ফলে ডোমেস্টিক বিমানের যাত্রীরা তাদের বিমান ধরার সময় অনেকটা সময় বাঁচাতে পারবেন।

Advertisements

নতুন এক্স-রে মেশিনগুলি (X-ray scanners Security checking)পুরানো মেশিনগুলির তুলনায় অনেক দ্রুত। এগুলিতে একটি উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে যা যাত্রীদের ব্যাগগুলি দ্রুত এবং নিখুঁতভাবে স্ক্যান করতে পারে। এর ফলে সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে। সিআইএসএফ জওয়ানের সংখ্যা বাড়ানো হলে সিকিউরিটি চেকিংয়ের প্রক্রিয়াটি আরও দ্রুত এবং সহজ হবে। জওয়ানরা যাত্রীদের সিকিউরিটি চেকিংয়ের প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে সঠিক নির্দেশনা দিতে পারবেন এবং যাত্রীদের লাইনে দাঁড়াতে সাহায্য করতে পারবেন।

বিমানবন্দর মারফত জানা গেছে, ডোমেস্টিক সেকশন দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৫০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন এবং আন্তর্জাতিক সেকশন দিয়ে যাতায়াত করে পাঁচহাজার যাত্রী। ডিরেক্ট সি পট্টভি বলেন যে, কোভিডের আগে ডোমেস্টিক সেকশন দিয়ে আরও বেশি যাত্রী যাতায়াত করত। আপাতত কমলেও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইনলাইন ব্যাগেজ স্ক্যানিং ও DigiYatra পরিষেবা চালু হওয়ার পর থেকে আগের তুলনায় কম সময় লাগলেও ত যথেষ্ট নয়। বিমানবন্দরের আধিকারিকরা জানিয়েছে, DigiYatra চালুর আগে থেকে প্রবেশেক গেট থেকে যাত্রীদের লম্বা লাইন লেগে যেত। এপ্রিল মাস থেকে চেকইন তুলনামূলকভাবে দ্রুত হচ্ছে।

Advertisements