Sugar Patient: কীভাবে বুঝবেন শরীরে বাসা বেঁধেছে কিনা সুগারের মতো রোগ, জেনে নিন এই প্রতিবেদনে

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Sugar Patient: মানবশরীরে এমন বহু রোগ বাসা বাঁধে যা শরীরের পক্ষে সত্যিই ক্ষতিকর। সুগার হল এমন একটি রোগ যা রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে দেয়। সারাজীবন এই রোগটি বয়ে বেড়াতে হবে এবং তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ খেতে হবে। কিন্তু এই মারাত্মক রোগটি শরীরে বাসা বাঁধলে বুঝবেন কি করে? কিছু প্রতিক্রিয়া শরীরে দেখা দেবে যার ফলে বোঝা যাবে যে আপনার সুগার হয়েছে।

Advertisements

এই রোগ হলে মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা (Sugar Patient) অনেকটা বৃদ্ধি পায়। শরীরের যা ওজন তা অনেকটা কমে যায়, অর্থাৎ বিনা পরিশ্রমে ওজন কমতে থাকে। একবার যদি এই রোগ শরীরে দেখা দেয় তাহলে যেকোনো ধরনের পানীয় কিংবা জল খাওয়ার পরও বারবার তেষ্টা পেতে থাকবে। হয়তো পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিচ্ছেন কিন্তু শরীর থেকে ক্লান্তি ভাব দূর হচ্ছে না।

Advertisements

আরো পড়ুন: ফুলকপিও হতে পারে শারীরিক ক্ষতির কারণ, বিশেষ কিছু মানুষের উচিত সতর্কতা অবলম্বন করা

এছাড়া এই রোগ যদি আপনার শরীরে বাসা বাঁধে (Sugar Patient) তাহলে মুখ শুকিয়ে যাবে। এমনকি গলা ও মুখে অসস্তিবোধ হতে থাকবে। এছাড়া যদি কখনো শরীরের কোন অংশে কেটে যায় তাহলে তা নিরাময় হতে অনেক সময় লাগে। তাই সুগারের রোগীদের সবসময় সাবধানে থাকতে হয়। বারবার প্রস্রাব পাওয়া কিন্তু এই রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ।

Advertisements

আরো পড়ুন: পরিবারের কারো সাথে মিলছে না সন্তানের মুখ; কারণ জানতে উৎসুক বাবা করালেন ডিএনএ টেস্ট

যদি শরীরের সুগার দেখা দেয় তাহলে বিভিন্ন কারণে এলার্জি হতে পারে। তাই সর্বদাই শরীরের প্রতি খেয়াল রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় চোখে ঝাপসা দেখা যায় এই রোগের কারণে। কোন বিশেষ বিষয়ে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হতে পারে। একাধিক লক্ষণের কথা উল্লেখ করা হলো এই প্রতিবেদনে। তাই খেয়াল রাখতে হবে এমন কোন লক্ষণ শরীরে দেখা দিচ্ছে কিনা।

যদি শরীরে এমন কিছু অস্বাভাবিক লক্ষণ (Sugar Patient) দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। ব্লাড সুগার পরীক্ষার দ্বারা এই রোগ আছে কিনা তা নির্ণয় করা যাবে। যদি শরীরে এই রোগ বাসা বাঁধে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে এবং জীবনযাত্রার মান পাল্টাতে হবে। তাই শরীরের বিষয়ে সাবধানে থাকা উচিত এবং ছোটখাটো বিষয়গুলোকে অবহেলা না করে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

Advertisements