There are going to be more than 10 lakhs Job Vacancy in Semi-Conductor Hub in India: পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন? কিন্তু চাকরি পাচ্ছেন না? দেশে চাকরির অবস্থা খারাপ? কিন্তু না, সরকারের বক্তব্য দেশীয় বাজারে চাকরি রয়েছে। রয়েছে বিপুল পরিমাণে। শুধু তাই না, আগামী বছরগুলিতে এই কর্মসংস্থানের (Job Vacancy) সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে। প্রায় ১০ লক্ষের মতো। কিন্তু কোথায় রয়েছে? কিভাবেই বা কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে? জানতে হলে প্রতিবেদনটি পুরোটা পড়ুন।
যত দিন যাচ্ছে ততই প্রযুক্তিগত উন্নতির বৃদ্ধি ঘটছে। সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতের উন্নতির জন্য এই আধুনিক প্রযুক্তি শ্রেয়। ফলে সরকার তরফ শিল্প বৃদ্ধিতে জোর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। কারণ শিল্পের বৃদ্ধি ঘটলেই কর্মীর চাহিদা দেখা দেবে। তাই কর্মসংস্থান (Job Vacancy) বাড়লেই কর্মী নিয়োগ হবে। সরকার তরফে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের উপর বিশেষ জোর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। এক্ষেত্রে বিপুল পরিমাণে কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে।
শুধু পরামর্শই নয়, বিনিয়োগের অনুমোদনও দিয়েছে। কেন্দ্র সরকার তরফে বলা হয়েছে টাটা সহ অন্যান্য কোম্পানি যেন সেমিকন্ডাক্টর বিভাগে বিনিয়োগ করেন। অনুমোদন অনুযায়ী এই শিল্প ক্ষেত্রগুলিতে বিনিয়োগ করা হবে ১৫ বিলিয়ন ডলার। ফলস্বরূপ শিল্পক্ষেত্রগুলির সেমিকন্ডাক্টর বিভাগে বিপুল কর্মসংস্থান তৈরি হবে। প্রায় ১০ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন ? Semiconductor Hub: চীনের লাটাই রতন টাটার হাতে, সেমিকন্ডাক্টর হাব করতে টাটারা পেল ১৮৮ একর জমি
রিপোর্ট বলছে, সেমিকন্ডাক্টর বিভাগে বিনিয়োগ করলে গত বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে প্রচুর কর্মীর প্রয়োজন পড়বে। পূর্ব বছরের তুলনায় প্রায় ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। যার পরিমাণ প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার কর্মী। সেই নিরিখে প্রতিবছর যদি এরকম চাহিদা বজায় থাকে সেক্ষেত্রে আগামী ৫ বছরের মধ্যে প্রায় ১০ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হবে। কিভাবে কর্মী নিয়োগ করা হয়? বেতনই বা কত দেওয়া হয়?
সেমিকন্ডাক্টর বিভাগে কর্মী নিয়োগ করা হয় ক্যাম্পাসিংয়ের মাধ্যমে। যোগ্যতা অনুযায়ী এই কর্মসংস্থানে সবাই আবেদন করতে পারে না। যারা তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করছেন বা করেছেন সেই সব প্রার্থীরাই এই বিভাগে আবেদন করতে পারবেন (Job Vacancy) এবং নিযুক্ত হতে পারবেন। বেতনের কথা যদি বলি, সেক্ষেত্রে সেমিকন্ডাক্টর বিভাগে নিযুক্ত হওয়ার প্রথম পর্যায়ে ইঞ্জিনিয়ারদের বার্ষিক ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। অন্যদিকে যেসব কর্মীরা উচ্চ পদস্থ রয়েছেন তাদের প্রতিবছর বেতন দেওয়া হয় ২.৫ কোটি টাকার বেশি।