Cheapest Scooty: মেয়েদের জন্য এর থেকে সস্তা স্কুটি আর হয়না, দাম শুনলে অবাক হবেন

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Cheapest Scooty: সাধারণ মধ্যবিত্ত ভারতীয়র কাছে বাইক কিংবা স্কুটার দুটোরই চাহিদা অনেক বেশি। সেইভাবে ভারতীয় বাজারে বাইকের মতো স্কুটারের চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।। Honda Activa রীতিমতো মার্কেটে নিজের আধিপত্য বিস্তার করেছে। ভারতের যে সমস্ত কোম্পানির বাইক বিক্রি হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো এই কোম্পানিটি। হোণ্ডার অ্যাক্টিভা আশা করি ভারতের বেশিরভাগ ঘরেই খুঁজলে পাওয়া যাবে। কিন্তু মহিলাদের জন্য স্কুটারের সংখ্যা ভারতীয় বাজারে নেহাত কম বললেই চলে।

Advertisements

যাতায়াতের সুবিধার জন্য বর্তমানে বহু মহিলা স্কুটারের সাহায্য নিয়ে থাকেন। রাস্তায় বেরোলে বহু মহিলাকে স্কুটার চালাতে দেখতে পাওয়া যায়। মহিলাদের পক্ষে স্কুটার চালানো অনেকটাই সহজ। এই সেগমেন্টে সেরা স্কুটার TVS Scooty Pep Plus। মহিলারা বছরের পর বছর এই স্কুটারটিকে বেশি পছন্দ করে আসছেন। আজকের প্রতিবেদনে জানতে পারবেন মহিলাদের জন্য সবথেকে উপযুক্ত স্কুটার (Cheapest Scooty) কোনটি।

Advertisements

TVS স্কুটারের দুনিয়ায় বরাবরই সেরার আসল লাভ করে এসেছে। বাজারে সংস্থার অন্যতম সেরা স্মার্ট স্কুটার TVS Scooty Pep Plus (Cheapest Scooty) । এই স্কুটারটি ভারতীয় মহিলাদের কথা চিন্তা করেই তৈরি করা হয়েছে। স্কুটারটির ওজন অবাক করে দেবে আপনাকে মাত্র ৯৩ কেজি। শুধুমাত্র মহিলারা নয় বয়স্করাও অনায়াসে এই স্কুটার চালাতে পারবে। এছাড়াও, এই স্কুটারের দামও অনেক কম, একেবারে আপনার সাধ্যের মধ্যে। এর এক্স শোরুম প্রাইস হলো ৬৫,৫১৪ টাকা। কলকাতার বাজারে অবশ্য এই স্কুটারের মূল্য একেবারে আলাদা। এই বিষয়ে আরও জানতে যে কোনও টিভিএসের শোরুমে গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন।

Advertisements

আরো পড়ুন: দামে কম মানে ভালো, লঞ্চ হল নতুন ইলেকট্রিক স্কুটি

টিভিএস Scooty Pep Plus আপনি পেয়ে যাবেন একাধিক রঙের। এতে ইঞ্জিন দেওয়া আছে ৮৭.৮cc BS6। স্কুটারটি অনায়াসে ৫.৩৬ bhp পাওয়ার এবং ৬.৫ Nm টর্ক জেনারেট করতে পারে। পাওয়ার কম হলেও ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত দারুণ মাইলেজ দেবে এই স্কুটিটি। সাধারণ হ্যান্ডেলবার এবং ডিজিটাল ডিসপ্লে দেওয়া হয়েছে। এই স্কুটারে চালকের নিরাপত্তার জন্য দেওয়া রয়েছে সামনে এবং পিছনের উভয় টায়ারে ড্রাম ব্রেক সহ কম্বি ব্রেক সিস্টেম।

পাশাপাশি গ্রাহকরা এই স্কুটারে (Cheapest Scooty) পেয়ে যাবে ৪.২ লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক। প্রতিদিনের কাজের জন্য এর থেকে ভালো স্কুটার আর হতে পারে না। সংস্থাটি এই স্কুটার প্রথম লঞ্চ করেছিল ২০০৩ সালে কিন্তু এর একাধিক আপডেট ভার্সন লঞ্চ করা হয়েছে। এই স্কুটারে চালকেরা বাড়তি ফিচার্স হিসেবে পেয়ে যাবেন মোবাইল চার্জার সার্কিট, আন্ডার সিট স্টোরেজ, সাইড স্ট্যান্ড অ্যালার্ম, ডিআরএল সহ একাধিক ফিচার। অ্যালয় হুইল এবং টিউবলেস টায়ার পর্যন্ত দেওয়া রয়েছে এতে।

Advertisements