Five haunted railway stations of the country, where the blood is bound to freeze: অশরীরী আত্মা নাকি ঘুরে চলেছে বিভিন্ন রেলস্টেশন গুলোতে,আর তা শুনেই নাকি মানুষ আতকে উঠছে ভয়ে। কোথায় কোথায় আছে এসব আত্মাদের বাস, ভুতুড়ে রেল ষ্টেশন (Haunted railway stations) কোথায় জানতে পারলে হয়তো আপনারাও আতকে উঠবেন। শিউরে উঠবে শরীর,ভয়ে এগোবেন পা। তাহলে কি মানুষের রেলযাত্রা বন্ধ? নানা টা কি কখনো সম্ভব।
মানুষের প্রয়োজনে মানুষকে বেরোতেই হবে, তো জেনে নাওয়া যাক এই ভুতুড়ে রেল ষ্টেশন (Haunted railway stations) ঠিক কোন কোন স্টেশন গুলোকে উদ্দ্যেশ্য করে বলা হয়েছে, ঠিক কোন রাজ্যের কোন স্টেশন এ এসব দেখা যাচ্ছে। আর কেনইবা বলা হয়েছে, শোনা গেছে যে সেসব জায়গায় নাকি তেনারা ঘুরে বেড়ান, তাদের শব্দ পাওয়া যায়। আশাকরি তেনারা মনে কাদের কথা বলতে চাইছি নিশ্চই বুঝেছেন আপনারা। আর তেনাদের কথা শুনলে সকলেরই পিলে চমকে যায়।
আমাদের রাজ্যও নাকি বাদ পড়েনি এর কবল থেকে। তবে কি আমরা আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপন ছেড়ে দেবো? না কখনোই সেটা সম্ভব না। এছাড়া আরো অনেক রাজ্য যেমন অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এমনকি মুম্বাই,মুম্বাই ও বাদ যায়নি এর তালিকা থেকে।তাহলে কি এখন রেলস্টশনে বসে ঠাকুরের নাম জপতে হবে, যদিও সেটা সব জায়গাতেই করা যায়। আমরা বিপদে পড়লেই ওই একজনকেই তো স্মরণ করি, যে আমাদের বিঘ্ন হরতা।
সবচেয়ে ভয়ঙ্কর যে পশ্চিমবঙ্গের বেগুনকদর রেলস্টশনে নাকি এরকম অশরীরী আত্মাদের সন্ধান পাওয়া গেছে। অশরীরী কথা শুনলেই জন সারা শরীরে কাটা দিয়ে ওঠে। এছাড়াও এই ভুতুড়ে রেল ষ্টেশন (Haunted Railway Stations) আছে মুম্বাইয়ের মুলুন্ড স্টেশনেও, মুম্বাইয়ের মতো জায়গা যেখানে তাবড় তাবড় লোকজনের বাস, সেখানে অশরীরী আত্মাদেরও বাস। শুনলেই একটা রোমাঞ্চকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
এছাড়াও হিমাচল প্রদেশের বারোগ স্টেশন, অন্ধ্রপ্রদেশের চিত্তুর স্টেশন, এছাড়া উত্তরপ্রদেশের নৈনি স্টেশন। এই সকল জায়গায় পাওয়া গেছে আত্মাদের দেখা, যা শুনে সাধারণ মানুষ আতঙ্কে রয়েছেন। এই আতঙ্ক কিভাবে কেটে উঠবে তা বলা মুশকিল। আতঙ্ক কাটানোর জন্য কি করতে হবে তা জানা নেই, কিন্তু এইসব ভয় কাটিয়ে মানুষ এগিয়ে যাবে তার লক্ষ্যে, মানুষের প্রয়োজনে মানুষকে যেতেই হবে তার গন্তব্যে।