নিজস্ব প্রতিবেদন : ভারতের সবথেকে বড় যোগাযোগ মাধ্যম হলো রেল। কিন্তু বর্তমান লকডাউনের পরিস্থিতিতে এই রেল পরিষেবা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকলেও বসে নেই রেলের কারখানাগুলি। তারা এখন করোনার হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে উঠে পড়ে লেগেছে। মাস্ক আর স্যানিটাইজার তৈরির কাজ তারা চালাচ্ছে জোর কদমে। পাশাপাশি ট্রেনের বিভিন্ন কোচকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রূপান্তরিত করার কাজও চলছে। আর এরই মাঝে আরও এক অভিনব উদ্যোগ নিতে দেখা গেল রেলকে। কম খরচে তারা তৈরি করছে ভেন্টিলেটর, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘জীবন’।
कोरोना ? के विरुद्ध लड़ाई में कपूरथला रेल कोच फैक्ट्री के इंजीनियर्स ने 'जीवन' नाम के वेंटिलेटर के प्रोटोटाइप का निर्माण किया है, जो बेहद सस्ता है।
स्वदेशी तकनीक से बना यह वेंटिलेटर कोरोना महामारी से लड़ रहे हमारे साथियों केे लिये बड़ी राहत का काम करेगा। pic.twitter.com/HS2ls1XZx1
— Piyush Goyal (@PiyushGoyal) April 6, 2020
ভারতীয় রেল তাদের কপুরথালার রেল কোচ ফ্যাক্টরিতে ভেন্টিলেটর তৈরি করছে। চিকিৎসকদের মতামত অনুযায়ী, করোনা সংক্রামিত ব্যক্তিদের বাঁচিয়ে তুলতে এই ভেন্টিলেটর অত্যাবশ্যকীয়। কিন্তু যে পরিমাণ ভেন্টিলেটর প্রয়োজন সেই পরিমাণ ভেন্টিলেটর ভারতে উপলব্ধ নেই। তাই আগামী দিনে যাতে ভারতে এই ভেন্টিলেটরের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয় তার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে রেল কর্তৃপক্ষ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকা মেনে রেল কর্তৃপক্ষ এই ভেন্টিলেটর তৈরি করার কাজে হাত লাগিয়েছে।
এমনকি এই ভেন্টিলেটরের সমস্ত রকম নকশা তৈরি করার পর প্রোটোটাইপ এই ভেন্টিলেটর পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহার হয়েছে। আর এখন অপেক্ষা আইসিএমআর-এর অনুমোদন। এই অনুমোদন পেলেই এই ভেন্টিলেটর ব্যবহার হবে হাসপাতালগুলিতে।দেশের পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এই ভেন্টিলেটরের দাম রাখা হয়েছে মাত্র ১০০০০ টাকা। চিকিৎসকদের মতে দেশে যদি করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে পৌঁছে যায় তাহলে জুন মাস অবধি দেশে দু লক্ষের বেশি ভেন্টিলেটরের প্রয়োজন হবে। তাই প্রতিটি সংস্থাকেই করোনা প্রতিরোধ সংক্রান্ত সামগ্রী বানানোর জন্য জোর দিতে বলা হয়েছে।
भारतीय रेल कोरोना के विरुद्ध चल रही तैयारियों और संसाधनों की उपलब्धता बनाये रखने में अग्रणी भूमिका निभा रही है।
जगाधरी, हरियाणा स्थित वैगन वर्कशॉप में स्वास्थ्यकर्मियों हेतु कवर ऑल PPE बनाया जा रहा है।
भारतीय रेल ने प्रतिदिन 1000 PPEs बनाने का लक्ष्य रखा है।#IndiaFightsCorona pic.twitter.com/6wMUtcmlLV
— Ministry of Railways (@RailMinIndia) April 7, 2020
কপুরথালা কোচ ফ্যাক্টরির দাবি, আইসিএমআর-এর অনুমোদন পাওয়া গেলে এবং যথাযথ কাঁচামাল মিললে তারা তাদের কারখানায় দিনে ১০০ টি করে ভেন্টিলেটর তৈরি করে দিতে পারবে। এখানেই শেষ নয়, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতীয় রেলের উত্তর রেলওয়ে বানাচ্ছে পিপিই। পিপিই হলো এক ধরনের পোশাক, যে পোশাক করোনা চিকিৎসায় চিকিৎসকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।