Electric bike Thomas Twin: ৩.৬ সেকেন্ডে ০-৪৫ কিমি বেগ! ই-সাইকেল না ই-বাইক! দাম শুনলে চমকে যাবেন

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Know about the surprising e-bike weight and speed: বর্তমান বিশ্ব পরিবেশ দূষণ সম্পর্কে অনেকটাই সচেতন। সেই কারণে পেট্রোল কিংবা ডিজেলের পরিবর্তে ইলেকট্রিক গাড়ি মার্কেটে লঞ্চ করা হয়েছে। যদি পরিবেশ দূষণ থেকে গোটা বিশ্বকে রক্ষা করতে হয় তাহলে একমাত্র বিকল্প পথ হল বিদ্যুৎ চালিত মোটরবাইক এবং গাড়ি। প্রত্যেকটি দেশকেই জোর দেওয়া হচ্ছে এই সবুজ যানবাহন ব্যবহার করার জন্য। গ্লোবাল ওয়ারমিং এর হাত থেকে রক্ষা পেতে বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই পছন্দ করছেন ই-বাইক এবং গাড়ি (Electric bike Thomas Twin)।

Advertisements

সাধারণ পেট্রোল কিংবা ডিজেল চালিত বাইক এবং গাড়ির থেকে এই ধরনের বাইকের জটিলতা অনেকটাই কম। সেই কারণে বয়স্ক থেকে অল্প বয়সে সবার পক্ষেই ইলেকট্রনিক বাইক সুবিধাজনক এবং সবাই পছন্দ করছে বেশি। এই প্রতিবেদনটিতে আলোচ্য বিষয় হলো ইলেকট্রনিক বাইক, শুধুমাত্র এর চমক বিদ্যুৎ নয় বরং এর ওজন এবং এর দুর্দান্ত গতি। খুব সহজেই মানুষকে অবাক করে দেবে এই ইলেকট্রনিক বাইক (Electric bike Thomas Twin)।

Advertisements

জানেন এই ইলেকট্রনিক বাইকের নাম কি? এই ইলেকট্রিক বাইকের নাম হল Thomus Twinner T11। সম্প্রতি বাজারে নতুন ভাবে সাড়া ফেলে দিয়েছে এই দুই চাকার ইলেকট্রনিক যানটি (Electric bike Thomas Twin)। বাইকটির ওজন শুনলে আপনি আশ্চর্য হয়ে যাবেন, এর ওজন হল মাত্র ৩২ কেজি। বাজারে যে সমস্ত বাইক, সাইকেল বিক্রি হয় তার ওজনের থেকে এই ইলেকট্রনিক বাইকের ওজন অনেকটাই কম। মানুষকে অবাক করতে এবং পরিবেশকে রক্ষার জন্য এ যেন এক অভিনব সৃষ্টি।

Advertisements

এই ইলেকট্রনিক বাইকে কি কি ফিচারস পাওয়া যাবে? এই আকর্ষণীয় বাইকটিতে (Electric bike Thomas Twin) আছে 1,638WH ব্যাটারি সঙ্গে স্মার্ট চার্জিং এবং রিয়ার ক্যামেরাও। এটি মাত্র ৩.৬ সেকেন্ডে গতি তুলতে পারবে ৪৫ কিলোমিটার। আপনারা খুব সহজেই এই বাইকে করে অফিস, স্কুল ধারে কাছের বিভিন্ন জায়গায় যেতে পারবেন। আরো একটি উল্লেখযোগ্য ফিচার্স হলো ১২ স্পিড পিনিওন গিয়ারবক্স, আপনি হ্যান্ডেলবার থেকেই এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। সামনে ও পিছনে আছে লাইট এবং ৩.৫ ইঞ্চির একটি ডিসপ্লে যেখানে দেখতে পাবেন নানা তথ্য।

আপনি আপনার স্মার্টফোন কানেকশন করতে পারবেন এখানে। বাড়িতে বসে এই বাইকটিকে আপনি ট্র্যাক করতে পারবেন। Thomus Twinner T11 সর্বোচ্চ 70 এনএম টর্ক (Torque) তৈরি করতে পারে। বিভিন্ন কালারের বাইক আপনি পেয়ে যাবেন যেমন – ব্ল্যাক স্যাটিন, হোয়াইট স্যাটিন, পেট্রল ব্লু এবং আইস ব্লু। এই ইলেকট্রনিক বাইকটির টুইন স্মার্ট হাব দ্বারা ডিসপ্লে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কেমন দাম হবে এই ইলেকট্রনিক বাইকটির? এটির দাম হলো ১০,৯১৫ ডলার। আপনি চাইলেই কোম্পানির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করতে পারবেন। অনেক গ্রাহকই ব্যাটারিচালিত স্কুটারের পরিবর্তে এই ইলেকট্রনিক বাইক বেশি পছন্দ করেছেন।

Advertisements