Lakshmir Bhandar Scheme: লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে নতুন বছরে চালু হচ্ছে নতুন নিয়ম, দেখে নিন একনজরে

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Lakshmir Bhandar Scheme: রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার বরাবর জনগণের সুবিধার্থে নানারকম কল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করে থাকে। রাজ্যের অন্যতম জনপ্রিয় একটি প্রকল্প হলো লক্ষ্মীর ভান্ডার। রাজ্যের মহিলারা এই প্রকল্পটির মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা লাভ করে থাকে। তবে নতুন বছরে একেবারে প্রথম থেকেই নতুন নিয়ম মেনে দেওয়া হবে ভাতা। সূত্র মারফত এমনটাই জানা গেছে। রাজ্যে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর থেকে একের পর এক ভাতা চালু হয়। ছাত্র-ছাত্রী থেকে বৃদ্ধ সকলের জন্য এনেছেন একাধিক প্রকল্প।

Advertisements

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের (Lakshmir Bhandar Scheme) কারণে রাজ্যের মহিলারা প্রতি মাসে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা করে পেয়ে থাকেন। আবার এমন অনেক প্রকল্প আছে যার দ্বারা এককালীন টাকাও পায় রাজ্যের মানুষ। এবার সকল প্রকল্পের মধ্যে আছে বৃদ্ধ ভাতা, বিধবা ভাতা, তরুণের প্রকল্প, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। রাজ্যে লক্ষ্মীর ভান্ডার চালু করার মূল উদ্দেশ্য হলো রাজ্যের মহিলাদের আর্থিক দিক থেকে সক্ষম করে তোলা। সমাজের নারীদের আর্থিক ভাবে শক্তিশালী করার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। সে কারণে প্রতি মাসে ১০০০ এবং তপসিল মহিলাদের ১২০০ টাকা করে দিয়ে থাকেন।

Advertisements

রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আরও ৫ লক্ষ ৭ হাজার মহিলাকে দেওয়া হচ্ছে ভাতা। কিন্তু বাতিল করা হয়েছে বহু পুরনো অ্যাকাউন্ট। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধা লাভ করতে গেলে বিশেষ কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। এই শর্তগুলো যদি না মানা হয় তাহলে মিলবে না লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প (Lakshmir Bhandar Scheme) জানানো হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। যাদের বয়স ২৫ থেকে ৬০-র মধ্যে তারাই একমাত্র পাবেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা।

Advertisements

আরও পড়ুন:Lakshmir BhandarLakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে আসছে দুর্দান্ত চমক, কি বলছে নবান্ন

ব্যাংকে যদি সিঙ্গেল অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে কিন্তু মাসে মাসে মিলবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের (Lakshmir Bhandar Scheme) সুবিধা। আর কোনও জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে টাকা যাবে না। আধার কার্ডের সঙ্গে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করা না থাকলে পাবেন না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। এই বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

যদি কোন মহিলা চাকরি করে থাকেন কিংবা অন্য কোনও সরকারি সুবিধা পান তাহলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধা। তপসিলি উপজাতির মহিলাদের সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। তা না হলে মিলবে না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পুরনো লক্ষ্মীর ভাণ্ডার অ্যাকাউন্ট পর্যবেক্ষণ করে দেখা হচ্ছে। যদি এমন কোন ব্যক্তি সরকারি কোনো নির্দেশ না মানে তাহলে কিন্তু বন্ধ হয়ে যাবে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের সুবিধা।

Advertisements