This note was banned in India twice; Know the history of this: এদেশে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার প্রধান কাজ হলো নতুন নোট ছাপানো এবং সেই নোটগুলোকে বাজারে সরবরাহ করা। বাজারে দু’হাজার টাকার নোট থেকে এক টাকার কয়েন পর্যন্ত সবই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার দৌলতে তৈরি হয়ে থাকে। ভারতে সম্প্রতি রিজার্ভ ব্যাংক ইন্ডিয়া ২০০০ টাকার নোট বাতিল করে (Note banned) দিয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, কেন্দ্রীয় সরকার প্রথম ২০১৬ সালের ৮ই নভেম্বর ১০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোট বাতিল করে দিয়েছিল।
ওই ঘটনার পরের থেকে যাবতীয় পুরনো ৫০০ এবং ১,০০০ টাকার নোট বাতিল করা হয়েছিল। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে পরবর্তীকালে ৫০০ টাকার নোটকে নতুন করে ছাপা হলেও ১০০০ টাকার নোট আর ফিরিয়ে আনা হয়নি। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের একটি রায় থেকে জানা যায় যে, সরকার নোট বাতিলের (Note banned) যে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
চলতি বছরের আগেও দেশে নোট বাতিলের ঘটনা ঘটেছে। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে এমন একটি নোট রয়েছে যা দুবার বাতিল (Note banned) করা হয়েছে এদেশে। এই ব্যাপারে কোনো সঠিক খবর কারোর কাছেই নেই। নোটটি এদেশে প্রথম ছাপা হয়েছিল ১৯৩৮ সালে, কিন্তু নোটটির যাত্রা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। মাত্র ৯ বছরের মধ্যেই সেই নোটকে বাতিল করে দেওয়া হয়।
১৯৫৪ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সেই নোটটিকে আবার ফিরিয়ে আনা হয়। শুরু হয় আবার সেই বাতিল হয়ে যাওয়া (Note banned) নোট ছাপানো। কিন্তু দ্বিতীয়বার যখন নোটটিকে আবার ছাপা হয় সেটি অনেকদিন পর্যন্ত প্রচলিত ছিল। শেষমেষ ফের বাতিল হয়ে যায় নোটটি। নোটটি ছিল ১০ হাজার টাকার নোট।
বর্তমানে ভারতে ১০, ২০, ৫০, ১০০, ৫০০ টাকার নোট প্রচলিত আছে। এছাড়া RBI আইন, ১৯৩৪-এর ধারা ২৪ অনুসারে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ২, ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ২০০, ৫০০ এবং ২০০০, ৫০০০, ও ১০০০০ টাকার নোট ছাপানোর পুরো অধিকার আছে। তাছাড়া আরবিআই এর ১০ হাজার টাকার বেশি নয়, কিন্তু সেরকমই মূল্য যুক্ত নোট ছাপানোর সম্পূর্ণ অধিকার আছে।