Second hand phone: পুরাতন ফোন কিনছেন, চুরির নয়তো! বুঝবেন কীভাবে

Buying a second hand phone, be careful, it might be a stolen phone: অনেকেই আজকাল নিত্যনতুন আধুনিক প্রযুক্তির ফোন কিনছেন। কেউ কিনছেন শখে আবার কেউ কিনছেন কাজের জন্য। তবে এইসব ফোনগুলোর দাম বিভিন্ন রকমের হয়। একেকটা কোম্পানির ফোনের একেক রকম দাম থাকে। মানুষ সবসময় নিজের সাধ্যের মধ্যে ফোন কেনার চেষ্টা করে। কিন্তু এমন অনেক সময় হয় যে ফার্স্ট হ্যান্ড ফোন কেনার সামর্থ্য সবার মধ্যে থাকেনা। যারা ফাস্ট হ্যান্ড ফোন কিনতে পারেন না তাহলে তারা কি করবেন? তাই পকেট বাঁচানোর জন্য অনেকেই সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন (Second hand phone) কিনতে বাধ্য হতে হয়। সবার পক্ষে দামি ফার্স্ট হ্যান্ড ফোন কেনা সম্ভব হয় না।

কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কি যে সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন (Second hand phone) আপনি কিনছেন সেটি আসলে চুরির ফোন কিনা? অনেক সময় সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা যায় না। অবশ্যই সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন কেনার সময় যাচাই করে কেনা উচিত। সরকার কি কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে এই ব্যাপারে?

সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে যে, সরকার সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনের (Second hand phone) সত্যতা যাচাই করার জন্য সেন্ট্রাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার পোর্টাল লঞ্চ করেছে। আপনি যদি আপনার ফোন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন তাহলে এই সাইটে গেলে আপনার সমস্ত সমস্যার সমাধান হবে। অর্থাৎ আপনার সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন সম্পর্কে সমস্ত তথ্য দিয়ে দেবে এই ওয়েবসাইট। এই সাইটটি সম্পূর্ণ সরকারি সাইট।

কিভাবে এই সাইটের মাধ্যমে আপনি জানবেন যে আপনার কেনা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনটি (Second hand phone) চুরির কিনা? যদি আপনি এই সাইটে আপনার ফোন নাম্বার দেন তাহলে একটি ওটিপি আসবে। এরপর আপনাকে অবশ্যই প্রথমে এই সাইটে গিয়ে দিতে হবে আপনার ফোনের IMEI নাম্বারটি।

এবার ভাবছেন তো যে কিভাবে জানবেন আপনার ফোনের IMEI নাম্বারটি? এই নাম্বার পাবার জন্য আপনাকে আপনার ফোন থেকে *#06# এই বিশেষ নাম্বারটিতে ডায়াল করতে হবে। এরপর যখন আপনি আপনার ফোনের IMEI নাম্বার দেবেন তখনই জানতে পারবেন আপনার কেনা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনটি ডুপ্লিকেট নাকি ব্ল্যাক লিস্টেড।