Maa Kali: মায়ের বিরাট মূর্তি, ভয়ঙ্কর রূপ, দুবরাজপুরে শ্মশান কালী বিসর্জন মানে আলাদা উদ্দীপনা

Maa Kali: কালীপুজোর পর থেকে প্রায় এক বছর মন্দিরেই অবস্থান, তারপর দুর্গা পুজোর দশমীর পরদিন অর্থাৎ একাদশীর দিন বিসর্জন। বছরের পর বছর ধরে এমনই রীতি বজায় রয়েছে বীরভূমের দুবরাজপুরের শ্মশান কালীর বিসর্জনে। যে শ্মশান কালীর বিসর্জন মানেই দুবরাজপুর শহর ও তার আশেপাশের গ্রামের মানুষদের মধ্যে দেখা যায় আলাদা উৎসাহ উদ্দীপনা। প্রতিবছর শ্মশান কালী বিসর্জনকে ঘিরে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়ে থাকে। চলতি বছরেও নিম্নচাপের প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও ওই সকল মানুষদের সমাগম হতে দেখা যায়।

দুবরাজপুরের শ্মশান কালী এবং শ্মশান কালীর (Maa Kali) বিসর্জনকে ঘিরে নানান রীতিনীতি রয়েছে। তবে সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সেই সকল রীতিনীতিতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। যেমন আগে ঝাঁটা দেখিয়ে, গালিগালাজ করে মন্দির থেকে মাকে বের করা হতো। তবে এখনকার সভ্য সমাজে সেসব অতীত। যদিও এখনো শিকল ও দড়ি বেঁধে বৃদ্ধি থেকে নামানো ও বিসর্জনের রীতি রয়েছে।

শ্মশান কালীর (Maa Kali) বিসর্জনকে ঘিরে এলাকার দাস পাড়ার প্রত্যেক বাড়িতেই আত্মীয় স্বজনরা ভিড় জমান। কেননা মূর্তি গড়া থেকে শুরু করে সারা বছরের পূজো দেখাশোনার দায়িত্ব বৈষ্ণবদের হাতে থাকলেও বিসর্জনের পরম্পরা কিন্তু দাস পরিবারের হাতেই রয়েছে।