Mukesh Ambani: সেরা দশে জ্বলজ্বল করছে না মুকেশ আম্বানির নাম! ফোর্বসের তালিকা থেকে কোথায় হারিয়ে গেলেন তিনি?

এই ডিজিটাল যুগে ৮ থেকে ৮০ প্রায় সকলের হাতেই স্মার্টফোন। আর স্মার্ট ফোন মানেই তাতে ইন্টারনেট পরিষেবা। দ্রুত ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদান করে বাকি সব সংস্থাকে টেক্কা দিয়ে বহু বছর ধরেই এগিয়ে রয়েছে মুকেশ আম্বানির সংস্থা জিও। তবে এবার তিনিই ছিটকে গেলেন তালিকা থেকে। কীসের তালিকার কথা বলছি? গোটা বিশ্বে প্রায় আড়াইশোতে গিয়ে ঠেকেছে ধনকুবেরের সংখ্যা।

ফোর্বসের তরফে যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে শীর্ষস্থানে জায়গা করে নিয়েছে টেসলা কর্তা এলন মাস্ক।কিন্ত সেরা দশের মধ্যে নিজের জায়গা ধরে রাখতে পারলেন না মুকেশ আম্বানি। উল্লেখ্য আগেই গৌতম আদানির নাম তালিকা থেকে বাদ পড়েছিলেন। আম্বানি ছিলেন দশ নম্বর স্থানে। এবার যেন পতন হল তার। দশের তালিকা থেকে খসে গিয়ে নয়া তালিকায় তার স্থান হল ১৮ নম্বরে।

আরও পড়ুন: LPG: আপনিও কি গ্যাসের ভর্তুকি পাচ্ছেন না? দ্রুতই নথিপত্র জমা দিন

চলতি বছরে ফোর্বস এর তরফে ধনকুবেরদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে নাম রয়েছে ৩ হাজার ২৮ জনের। যা গত বছরের তুলনায় ২৪৭ বেশি। এই সাপ sirir জেলায় একবারে ১৮ নম্বরে ঠাঁই হল আম্বানির। গত বছর তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১১৬ বিলিয়ন। এবারে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯২.৫ বিলিয়ন ডলারে।

ভারতীয় হিসেবে গৌতম আদানির নাম রয়েছে এই তালিকায়। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৫৬.৩ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় তার স্থান ২৮ নম্বরে। দেশের বুকে ধনীতম মহিলা সাবিত্রী জিন্দালের নাম রয়েছে ৫৬ নম্বর স্থানে। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫.৫ বিলিয়ন ডলার। ধনী মহিলাদের তালিকায় গোটা বিশ্বে তিনি ষষ্ঠ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে।

অন্যদিকে তালিকার শীর্ষস্থান ছিনিয়ে নিয়েছে ধনকুবের এলন মাস্ক। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক নম্বরে থাকা বার্নার্ড আর্নল্টকে পিছনে ফেলে শীর্ষ স্থানে নিজের নাম খোদাই করলো মাস্ক। তাই আর্নল্ট প্রথম দশে থাকলেও নেমে গিয়েছেন পঞ্চম স্থানে। অপরদিকে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে এই প্রথমবার জায়গা করে নিয়েছে মার্ক জুকারবার্গ। আমাজন প্রতিষ্ঠাতা জোফ বেজোসকে পিছনে ফেলে ওই স্থান দখল করেছেন জুকারবার্গ। যদিও চলতি বছর তালিকায় ৭০০ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সূত্রের খবর, গত বছরে ট্রাম্পের সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ২.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে।