Migrant worker: সিউড়ির ১০ নম্বর ওয়ার্ডের লালকুঠি পাড়ার এক পরিযায়ী শ্রমিকের আচমকা মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। ১৬ তারিখ কাজ থেকে ফেরার পর হঠাৎ বুকে ব্যথা আর তারপর হাসপাতালে পৌঁছনোর আগেই মৃত্যু হয় ওই পরিযায়ী শ্রমিকের। তবে ওই মৃত পরিযায়ী শ্রমিকের দেহ সিউড়ি আনতে গিয়ে রীতিমত নাজেহাল হতে হয় পরিবারকে।
সিউড়ির বাসিন্দা মহঃ শরীফ পাঁচ বছর ধরে চেন্নাইয়ে কর্মরত। এরই মধ্যে তার আচমকা মৃত্যুর পর তার দেহ সিউড়ি ফেরানোর ক্ষেত্রে সংস্থার তরফ থেকে কোনরকম সাহায্য করা হয়নি বলে অভিযোগ। যে কারণে বিমানে ওই মৃত পরিযায়ী শ্রমিকের (Migrant worker) দেহ আনতে না পারার ফলে পরিবারের সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে মৃতদেহ সিউড়িতে আনেন। অ্যাম্বুলেন্সে চেন্নাই থেকে সিউড়ি আসার ভাড়া পড়ে ৯৩ হাজার টাকা এবং অন্যান্য আনুষাঙ্গিক খরচ মিলিয়ে মোট খরচ ১ লক্ষ টাকা পার করে যায় বলেই দাবি।
এমন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মৃত পরিযায়ী ওই শ্রমিকের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, এক্ষেত্রে যদি সংস্থা তাদের পাশে দাঁড়াই তাহলে তারা কিছুটা হলেও রেহাই পাবেন