Civic Volunteers: সিভিক ভলান্টিয়ারদের দারুণ সুখবর দিল রাজ্য, শুনলে আনন্দে লাফাতে শুরু করবেন

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

The state police proposal is going to increase the reservation of civic volunteers: সাধারণ জনগণকে হেনস্থা থেকে শুরু করে তোলাবাজি কিংবা শাসকদলের হয়ে কাজ করা এরকম বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের বিরুদ্ধে। কিন্তু তারা যদি যোগ্য হয়ে থাকে তাদের মধ্যে থেকে পুলিশে নিয়োগের নিয়ম রয়েছে এছাড়াও রয়েছে ১০% সংরক্ষিত আসন। একদিকে বলা যায় পুজোর আগে সুখ খবর পেতে চলেছে সিভিক ভলেন্টিয়াররা (Civic Volunteers)। কেননা এই সংরক্ষণ বৃদ্ধি পেতে চলেছে রাজ্য পুলিশের প্রস্তাবে।

Advertisements

পাশাপাশি আরও একটি সুখবর হলো পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সসীমা আরো বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে উপর মহলে। মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই প্রস্তাব পেশ করা হবে। রাজ্য পুলিশের এক কর্তা অবশ্য এই ব্যাপারে বলেছেন, সিভিক ভলেন্টিয়ারদের (Civic Volunteers) জন্য আপাতত ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ আছে। কিন্তু তা ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে এবং বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ৩০ থেকে ৩৫ করার কথাও বলা হয়েছে।

Advertisements

সম্প্রতি মন্ত্রিসভার বৈঠকে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের ক্ষেত্রে বড় রকম সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে। সিভিক ভলান্টিয়ারদের (Civic Volunteers) মধ্যে থেকেও পুলিশ কনস্টেবল এর নিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে মন্ত্রী মহলে এই প্রস্তাব পাস করে যাবে। সূত্রের মাধ্যমে জানা যাচ্ছে যে বর্তমানে রাজ্যে প্রায় দেড় লাখ এর বেশি সিভিক ভলেন্টিয়ার রয়েছে। যদি সংরক্ষণের বৃদ্ধি ঘটে এবং বয়সের ঊর্ধ্বসীমা বাড়ানো হয় তাহলে অবশ্যই তারা পুলিশের পদে যোগদান করতে পারবে।

Advertisements

সিভিল ভলেন্টিয়ারদের (Civic Volunteers) বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ আছে একথা পুলিশকর্তারা স্বীকার করে নিয়েছেন। কিন্তু স্থায়ী পুলিশকর্মীর অভাবে এমন বহু থানা রয়েছে যেটা সিভিক ভলেন্টিয়ার নির্ভর। এ কথাও সত্য যে সিভিক ভলেন্টিয়াররা পুলিশের কাজকর্মের ব্যাপারে অনেকটা ওয়াকিবহল। তাই সঠিক প্রশিক্ষণ পেলে এবং সংরক্ষণ বৃদ্ধি যদি পায় তাহলে অবশ্যই তারা দক্ষ পুলিশকর্মী হয়ে উঠতে পারবে।

এই ব্যাপারে কি বলেছেন রাজ্য পুলিশের প্রাক্তন আইজি পঙ্কজ দত্ত? পুলিশের কাজ করার জন্য যেরকম শারীরিক সক্ষমতার প্রয়োজন হয় তা অনেক সিভিক ভলেন্টিয়ারদের মধ্যেই রয়েছে। তারা যদি রাজনৈতিক রং ভুলে গিয়ে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে তাহলে রাজ্য লাভবান হবে। এ ব্যাপারে অবশ্যই প্রশাসনিক কর্মীদের আরো সচেতন হতে হবে।

Advertisements