Starlink: ভারতে বর্তমানে স্টারলিংক লঞ্চের আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। কিছু মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, স্টারলিংক “পরের ২ মাসের মধ্যে” (অর্থাৎ আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে) পরিষেবা শুরু করতে পারে, বিশেষ করে IN‑SPACe এবং DoT-এর চূড়ান্ত অনুমোদন সাপেক্ষে।
স্টারলিংকের (Starlink) খরচ
- হার্ডওয়্যার- স্টারলিংক স্ট্যান্ডার্ড টাকা।
- আনুমানিক খরচ- ৩৩ হাজার টাকা।
- অন্তর্ভুক্ত: ডিশ অ্যান্টেনা, মাউন্ট স্ট্যান্ড, জেন-৩ রাউটার, পাওয়ার এবং কেবলস।
মাসিক প্ল্যান:
- সাধারণভাবে সীমাহীন ডেটার জন্য: মাসিক ৩০০০ টাকা।
- বেশ কিছু রিপোর্টে বলা হয়েছে সীমাহীন প্ল্যান ৩০০০ টাকা থেকে ৪২০০ টাকা প্রতি মাসেও হতে পারে।
- কিছু সংবাদে প্রোমোশনাল বা লাইট প্ল্যান ‘Residential Lite’ নামে ৮৪০ টাকা প্রতি মাস থেকে শুরু হতে পারে।
ফ্রি ট্রায়াল:
কিটের সঙ্গে এক‑মাস ফ্রি ট্রায়াল অফার থাকতে পারে।
সার্ভিস স্পিড ও ক্যাপাসিটি
- ডাউনলোড স্পিড: ২৫ থেকে ২৫০ Mbps (সাধারণভাবে যা ৫০ থেকে ২৫০ Mbps আশা করা হচ্ছে)।
- সারাদেশে মোট ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি: প্রাথমিক ভাবে প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ Gbps।
আরও পড়ুন: রেল বাড়াচ্ছে সারচার্জ, তাহলে কি লোকাল ট্রেনের ভাড়াও বাড়বে
বিষয় তথ্য
- লঞ্চ সময় পরবর্তী ২ মাসে- (আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর, ২০২৫)।
- হাডওয়্যার খরচ- ৩৩ হাজার টাকা।
- মাসিক প্ল্যান- ৩০০০ টাকা থেকে ৪২০০ টাকার মধ্যে, এছাড়া লাইট অপশন- ৮৪০ টাকা।
- ফ্রি ট্রায়াল- ১ মাসে একবার।
- স্পিড- ২৫ থেকে ২৫০ Mbps।
- ক্যাপাসিটি- ৬০০ থেকে ৭০০ Gbps।
পরবর্তী করণীয়:
- স্টারলিংকের (Starlink) অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা ভারতীয় টেলিকম পার্টনার (এয়ারটেল/জিও) যোগাযোগ করতে পারেন লিস্টিং বা প্রি-বুকিং তথ্যের জন্য।
- সম্প্রতি একবার গোটা লঞ্চ প্রসেসের প্রগ্রেস চেক করা ভালো, কারণ নিয়ন্ত্রক অনুমোদনের উপর সবকিছু নির্ভর করছে।