Poisonous Snake: মা বলার সুযোগ থাকবে না, বিষাক্ত এই ৭ সাপ থেকে দূরে থাকায় ভালো

Prosun Kanti Das

Published on:

Advertisements

Seven most poisonous snake in the World: শুধুমাত্র এই রাজ্য কিংবা সমগ্র দেশ নয়, গোটা বিশ্বে প্রতিদিন বহু মানুষ সাপের কামড়ে মারা যায়। সাপে ভয় নেই এমন মানুষ পৃথিবীতে কমই আছে। সারা বিশ্বে সাতটি বিষাক্ত সাপ আছে যাদের এক ছোবলেই জীবন নিমেষে শেষ হয়ে যায়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক পৃথিবীর সাতটি বিষাক্ত সাপ সম্পর্কে।

Advertisements

নায়া নায়া হলো একটি কোবরা বা গোখরো প্রজাতির সাপ। এদের বৈজ্ঞানিক নাম হলো নায়া নায়া। আসলে এই ধরনের সাপ মূলত স্থলভূমির সাপ। এর ফণায় চশমার মত দেখতে দুটি বলয় থাকে। যা সত্যি অবিস্মরণীয়। এরপর তালিকায় আছে কিং কোবরা বা শঙ্খচূড়। একে অনেকেই রাজ গোখরোও বলে। ভয়ংকর ও বিষধর (Poisonous Snake) এই শঙ্খচূড় অন্য গোখরোর তুলনায় আকৃতিতে বেশ লম্বা। এদের ফণায় অন্য গোখরোদের মতো চশমার মত বলয় থাকে না। শঙ্খচূড় সাপকে বাংলাদেশ, ভুটান, বার্মা, কম্বোডিয়া, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, ফিলিপাইন সি প্রভৃতি জায়গায় দেখতে পাওয়া যায়।

Advertisements

তালিকার পরবর্তীতে আছে নায়া কাউচিয়া সাপ। আসলে এটিও গোখরো প্রজাতির সাপ। স্থানীয়ভাবে এই ধরনের সাপকে জাতি সাপ বা জাত সাপও বলা হয়। নায়া কাউচিয়া সাপটিকে জউরা নামেও ডাকা হয়। এরপর আপনি তালিকাতে দেখতে পাবেন কালো নাইজার সাপকে। এটিও শঙ্খিনী জাতের সাপ। নোয়াখালী এবং সুন্দরবন অঞ্চলে এই ধরনের সাপকে খুব দেখা যায়।

Advertisements

ক্রেইট বা শঙ্খিনী হল পৃথিবীর সাতটি বিষাক্ত সাপের (Poisonous Snake) মধ্যে অন্যতম। এই ধরনের সাপকে অনেকেই শঙ্খিনী বা শাঁকিনী সাপ বলেও ডাকে। পৃথিবীতে এই শঙ্খিনী বা ক্রেইট জাতের সাপের মোট আটটি প্রজাতি লক্ষ্য করা যায়। এই ধরনের সাপকে আসলে বলা হয় কেউটে। সাধারণত বাড়ির আশেপাশে শুকনো এই ধরনের সাপ দেখা যায়।

ভয়ানক সাপেদের মধ্যে চন্দ্রবোড়া বা রাসেলস ভাইপার খুব বিখ্যাত। জানেন কি চন্দ্রবোড়ার আরেক নাম উলুবোড়া?এটিও কিন্তু মারাত্মক বিষাক্ত (Poisonous Snake)। এই সাপ যদি কাটে তাহলে আস্তে আস্তে স্নায়ু অবশ হয়ে আসে, এমনকি রক্ত জমাট বেধে যায়। এই তালিকাতে নাম আছে সবুজ বোড়া সাপের। সবুজ বোড়া বা গ্রিন ভাইপার সাপকে অনেকেই স্থানীয়ভাবে গাল টাউয়া সাপও বলে। আপনি কি জানেন? এর মাথার অংশ মোটা বলে এই ধরনের নামকরণ। এই সাপ সুন্দরবন এবং পাহাড়ি এলাকার জঙ্গলে থাকে বলে এটি মানুষের মুখে, মাথায় এবং গায়ে দংশন করে।

Advertisements