একাধিক মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী এই বাইকের নতুন ভার্সন আনতে চলেছে বাজাজ। নতুন রূপে বাজারে ফিরতে চলেছে বাজাজ ২২০Fবাইকের নতুন ভার্সন আনতে চলেছে বাজাজ। নতুন রূপে বাজারে ফিরতে চলেছে বাজাজ ২২০F। অনেক বাইক ডিলাররাও সোশ্যাল মিডিয়াই এই তথ্য জানিয়েছেন। রিপোর্টে দাবি, নতুন বাজাজ পালসারের বুকিং ইতিমধ্যে চালু হয়ে গিয়েছে, অফিশিয়াল লঞ্চ খুব জলদি করবে বাজাজ।
এই মোটরসাইকেল যখন বন্ধ করে দেওয়া হয় তখন এটির দাম ছিল ১.১৫ লাখ টাকা (এক্স-শোরুম)। অন্যদিকে এই বাইকের হাই এন্ড ভার্সন অর্থাৎ ২৫০F বাইকের দাম ১.৪১ লাখ টাকা (এক্স-শোরুম) এবং লোয়ার এন্ড ভার্সন N১৬০ এর দাম ১.২৫ লাখ টাকা (এক্স-শোরুম)। যেহেতু গোটা দেশজুড়ে পালসার বাইকের দারুণ জনপ্রিয়তা রয়েছে, তাই সে কথা মাথায় রেখে এই বাইকের দামে কিছুটা চমক রাখতে পারে সংস্থা।
এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাইক-প্রেমীদের মধ্যে এই বাইকের জনপ্রিয়তা এতটাই ছিল ২০২১ সালে সেপ্টেম্বর মাসে একলা বাজাজ পালসার ২২০F এরই ৪১০৮ টি ইউনিট বিক্রি করে সংস্থা। পরিসংখ্যান বলছে, ২২০ cc এর বাইকে বরাবরই ভালো রেকর্ড রয়েছে বাজাজের।
এই বাইক বন্ধ হয়ে গেলেও শোরুমে এর বিক্রি এখনও চালু রেখেছিল সংস্থা। যদিও ২৫০ cc এর মোটরসাইকেল N২৫০ এবং F২৫০ বাইকদুটি বাজারে আসার ফলে বিক্রিতে কিছুটা কমে যায়। তবে এবার এই মোটরসাইকেল রি-লঞ্চ হয়েছে ব্ল্যাক-রেড এবং ব্ল্যাক-ব্লু রঙে। যেটি দেখতে এক কথায় অসাধারণ। তবে এর স্পেসিফিকেশন এবং ফিচার্সের নিরিখে সেইরকম কিছু পরিবর্তন নাও করতে পারে বাজাজ।
এই মোটরসাইকেলে ইঞ্জিন রয়েছে ২২০ cc বিএস৬ ডিটিএস-আই ইঞ্জিন। যা ২১ বিএইচপি শক্তি ও ১৯ এনএম টর্ক তৈরি করে। এর সঙ্গে পাওয়া যাবে ৫ স্পিড গিয়াবক্স, সাসপেনশনের ক্ষেত্রে ফ্রন্টে থাকবে টেলিস্কপিক ফর্ক এবং রিয়ারে টুইন শক অ্যাবসর্বার। ব্রেকিংয়ের ক্ষেত্রে উভয় দিকেই থাকবে ডিস্ক ব্রেক, সঙ্গে সিঙ্গেল চ্যানলে অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেমও।